ওয়েব ডেস্ক: বারান্দা পাশ দিয়ে গেছে ১১ হাজার ভোল্টের হাইটেশন লাইন। আর তাতেই বিদ্যুত্‍পৃষ্ট হয়ে মারা গেল ক্লাস সেভেনের ছাত্র। সুবিচার চেয়ে পুর নিগম ও বিদ্যুত্‍পর্ষদের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করলেন বাবা। দুর্গাপুরের বেনাচিতির ঘটনা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কুণ্ডুলি পাকানো তার। সাক্ষাত্‍ মৃত্যু ফাঁদ। এই ফাঁদই কেড়ে নিয়েছে ১৪ বছরের জলজ্যান্ত ছেলেটাকে।


দিনটা ২১ জুন.....আর পাঁচটা দিনের মতোই গুরুদোয়ারা মোড়ে এই বাড়িতে টিউশন পড়তে যায় দেবজ্যোতি। কথা ছিল ক্লাস শেষ হলে বাবার সঙ্গে বাড়ি ফিরবে। সেইমতো, সন্ধেবেলা পৌছে যান  শুভাশিসবাবু। কিন্তু,  ছেলেকে পাননি।


দেবজ্যোতিকে তড়িঘড়ি মিশন হাসপাতালে নিয়ে যান তিনি। কিন্তু, ততক্ষণে সব শেষ। চিকিত্সকরা জানিয়ে দেন বিদ্যুত্‍পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু হয়েছে দেবজ্যোতির। আর ঠিক এখানেই প্রশ্ন তুলছেন দেবজ্যোতির বাবা-মা।


দায়িত্ব এড়ানোর কথা মানছেন না শিক্ষিকা। কিন্তু, কী করে ঘটল দুর্ঘটনা? বাড়ির বারান্দার এত কাছে ১১ হাজার ভোল্টের হাই টেনশন লাইন? তারপরও কেন টনক বড়ল না কারোর?


দুর্গাপুর মিউনিসিপালিটি ও পর্ষদের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন শুভাশিসবাবু। ছেলে ফিরবে না জানেন। তবুও লড়ছেন.. যাতে ভবিষ্যতে আর কারোর কোল খালি না হয়।