নিজস্ব প্রতিবেদন: চব্বিশ ঘণ্টার জন্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের। কমিশনের এই নির্দেশের প্রতিবাদে দুপুর থেকে ধরনায় বসেছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। যদিও ধরনা বলতে নারাজ তৃণমূল নেত্রী, তাঁর মতে এটি সত্যাগ্রহ। তারই প্রতিবাদে এবার পথে বুদ্ধিজীবীরা। কালো ব্যাজ পরে প্রতিবাদ জানালেন তাঁরা। হাজির হরনাথ চক্রবর্তী, সৌমিত্র রায়, লাভলি মৈত্র সহ আরও অনেকে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: দুটি দামি গাড়ির ঋণ চোকাচ্ছেন, প্রায় ১ কোটির অস্থাবর সম্পত্তির মালিক Aditi Munshi


কালো পোস্টার হাতে সরব বুদ্ধিজীবীরা। কখনও অগণতান্ত্রিক, কখনও আবার BLACK DAY OF DEMOCRACY- লেখা প্ল্যাকার্ড হাতে সামিল তাঁরা। 'গণতন্ত্রকে হত্যা করা হচ্ছে। এ কোন রাজ্যে বাস করছি আমরা, প্রশ্ন তুললেন পরিচালক হরনাথ চক্রবর্তী। বিজেপির নেতাদের নাম নিতে ইচ্ছে করে না, মত পরিচালকের' । প্রতিবাদে হাজির সোনারপুর দক্ষিণের তৃণমূল প্রার্থী লাভলি মৈত্র, তাঁর মতে বিজেপির তাবড় তাবড় নেতারা অনেক প্ররোচনামূলক মন্তব্য করছেন, তাঁদের বিষয়ে কমিশন চুপ কেন? মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে যেভাবে হেনস্থা করা হচ্ছে তাতে বাংলার মানুষ চুপ থাকবে না। ভোটের মাধ্যমেই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই অপমানের জবাব দেবেন সকলে। 


আরও পড়ুন: 'চুপকে চুপকে'র শ্যুটিংয়ের সময় 'জলসা' Amitabh Bachchan-র ছিল না


সঙ্গীতশিল্পী সৌমিত্র রায়ের মতে 'গণতন্ত্র একটি টুলের উপর দাঁড়িয়ে আছে। গলায় ফাঁস লাগানো, ভোটে জিতলেই টুল ঠেলে দেবে বিজেপি, ফাঁসি হবে গণতন্ত্রের। হয়ত বাংলা ছেড়ে হিন্দি কাগজ পড়তে হবে'। অভিনেত্রী সুভদ্রার মতে-  'যাঁর কাছে জনস্রোত আছে তাঁর কোনও ভয় নেই, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এমনিতেই সকলের মন জিতে নিয়েছেন।' প্রতিবাদে হাজির ছিলেন সৈকত মিত্র, পর্ণাভ-সহ আরও অনেকে। প্রত্যেকেই এই ঘটনায় ধিক্কার জানান। লজ্জা লেখা প্ল্যাকার্ডে ভরে যায় প্রতিবাদ সভা।