নিজস্ব প্রতিবেদন: রাজ্যের করোনা পরিস্থিতি বেশকিছুটা উদ্বেগের। তত্‍পর প্রশাসনও। এইমূর্হুর্তে রাজ্য মোট ৫১৬টি কনটেনমেন্ট জোন রয়েছে। তারমধ্যে ৩১৮টি কলকাতায়। উত্তর ২৪ পরগনায় রয়েছে ৮১টি ।হাওড়ায় ৭৪ টি। দক্ষিণ চব্বিশ পরগনায় ১। নদিয়ার ২টি। হুগলিতে ১৮টি। সব জোনেই কড়া নজর রাখছে রাজ্য প্রশাসন। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: গত ২৪ ঘণ্টায় রাজ্যে মৃত ১১, সক্রিয় করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ছাড়াল ৯০০


পাশাপাশি জানানো হয়েছে, কনটেইনমেন্ট জোন থেকে কাউকে বের হতে বা ঢুকতে দেওয়া হবে না। কনটেইনমেন্ট জোনটি রেড জোন, গ্রীন জোন না অরেঞ্জ জোনে তা দেখা হবে না। উল্লেখ্য, গতকালই রাজ্যের তরফে জানানো হয়েছিল কনটেনমেন্ট জোনের বাইরে দুপুর ১২টা থেকে সন্ধে ৭টা পর্যন্ত খোলা থাকবে মদের দোকান। সোমবার থেকেই নিয়ম কার্যকর হয়েছে। 


সোমবার সাংবাদিক বৈঠকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে শিল্পক্ষেত্রে কিছু ছাড় ঘোষণা করেছে রাজ্য। মুখ্যসচিব জানিয়েছেন, সরকারের কাছে মোট ১০ হাজার ৯৬টি ছোট কারখানা খোলার অনুমতি চেয়েছিল। তারমধ্যে চার হাজার তিনশো চল্লিশটি কারখানা খোলার অনুমতি দিয়েছে রাজ্য। তারমধ্যে পাট ও লোহা শিল্পের বেশকয়েকটি কারখানা রয়েছে। ৫,৩৬২ কারখানাকে খোলার অনুমতি দেয়নি রাজ্য সরকার। সেগুলি বেশিরভাগই কনটেনমেন্ট জোনে। ৩৯৪টি কারখানা খোলার আর্জি বিবেচনা করা হচ্ছে।