ওয়েব ডেস্ক: পাহাড়ে অশান্তি চলছেই। আজ NBSTC-র দুটি বাস শিলিগুড়িতে নামতে দিল না মোর্চা। ভাঙচুর চলল তৃণমূল নেতার বাড়িও। পাশাপাশি, পাহাড়ে ঘর গোছানোর কাজ শুরু করে দিল GNLF। হাজার পাঁচেক কর্মী সমর্থক নিয়ে ঘিসিংয়ের দলে যোগ দিলেন INTTUC জেলা সভাপতি। লাগাতার বনধের ১৬দিন। ভাঁড়াড়ে টান। অমিল ওষুধ। উপরি পাওনা চরম ভোগান্তি। মোর্চার দাদাগিরিতে পাহাড় থেকে নামতে পারল না NBSTC-র বাস।দার্জিলিং সদর থানায় বিক্ষোভ দেখাচ্ছিল মোর্চার। ঠিক সময়ই চকবাজার থেকে শিলিগুড়ি যাওয়ার জন্য তৈরি হচ্ছিল NBSTC-র দুটি বাস। উঠেও পড়েন যাত্রীরা। কিন্তু, বিধি বাম। মোর্চার দাবি,কেন নীচে যাচ্ছেন তা লিখিত আকারে জানাতে হবে তাঁদের।আর আম জনতার ভোগান্তির মধ্যেই, পাহাড়ে ঘর গুছোনো শুরু করল GNLF। সাম্প্রতিক গোর্খাল্যান্ডের আন্দোলনকে হাতিয়ার করে পালে হাওয়া টানতে চাইছে সুবাস ঘিসিংয়ের দল। চিরশত্রু মোর্চার সঙ্গে কয়েক সপ্তাহ আগেই হাত মিলিয়েছেন নীরজ জিম্বারা। এবার আরও একধাপ এগিয়ে পাহাড়ে বিশাল সমাবেশের ডাক দিল GNLF।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন কেন খুন হলেন সৌমিত্র নাইয়ার? তদন্তে ঘুরপাক খাচ্ছে অনেকগুলো প্রশ্ন


২৭ জুলাই পাহাড়ে বিশাল সভার ডাক।কালিম্পংয়ে দলে মুখ্য আহ্বায়ককে সরানোর সিদ্ধান্ত।৫০০০ কর্মী সমর্থক নিয়ে GNLF-এ যোগ দিলেন INTTUC-র জেলা সভাপতি JP তামাং।পাশাপাশি, পাহাড়ে ধংস্বাত্মক আন্দোলন থেকে নিজেদের দূরে রাখার কাজটাও সেরে রাখল ঘিসিংয়ের দল।মোর্চা, GNLF পাহাড়ের দুই হেভিওয়েট দলেরই দাবি, তাঁরা গণতান্ত্রিক আন্দোলনের পক্ষে। অথচ, তারপরও চোরাগোপ্তা হামলা চলছেই। কার্শিয়াং মেনরোড থেকে ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে আধপোড়া টাটা সুমো উদ্ধার হয়। হামলা হয় মোর্চা থেকে তৃণমূলে যোগ দেওয়া শুভময় চ্যাটার্জির বাড়িতে।


আরও পড়ুন  জমজমাট বউভাতে হঠাত্ই বন্দুকবাজের হামলা!