নিজস্ব প্রতিবেদন: টানা বৃষ্টিতে জলমগ্ন দুর্গাপুরের বেশ কিছু এলাকা। নগর নিগমের ৪৩ নম্বর ওয়ার্ডের রায়ডাঙা গ্রাম থেকে শুরু করে এলাকার বেশিরভাগ অংশে জল ঢুকে গিয়ে বিপত্তি। কোথাও ঘরে ঢুকে গেছে জল, কোথাও জলের তলায় রাস্তা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

নিকাশি ব্যবস্থার অভাব। তাতেই প্রতি বছর বৃষ্টি হলেই এই সমস্যার মুখে তারা পড়েন বলে অভিযোগ, এলাকার মানুষের। দুর্গাপুর নগর নিগমের ৩৪ নম্বর ওয়ার্ডের কাদারোড, অন্ডালের রেল পুল এলাকা সহ একাধিক জায়গায় রাস্তাঘাট এখন জলের তলায়। অন্ডাল উত্তর ও দক্ষিণ বাজার কার্যত জলবন্দি।



আরও পড়ুন-Mukul-এর বিধায়ক পদ খারিজ করতে তৎপর Suvendu, অধ্যক্ষের কাছে জমা পড়ল চিঠি  


বিজেপি নেতা চন্দ্রশেখর বন্দ্যোপাধ্যায়ের অভিযোগ, দুর্গাপুরের(Durgapur) নাগরিক পরিষেবা ভেঙে পড়েছে। ব্যর্থ তৃণমূল পরিচালিত দুর্গাপুর নগর নিগম। এর জেরে ভোগান্তির শিকার হতে হচ্ছে সাধারণ মানুষ। টানা দুর্যোগের এই ছবি দেখে এখন আতঙ্কিত শহরবাসী।


এদিকে এইসব অভিযোগ ভিত্তিহীন বলে দাবি করছেন দুর্গাপুর নগর নিগমের চার নম্বর বোরো চেয়ারম্যান সুনীল চট্টোপাধ্যায় । সব মিলিয়ে এখন টানা দুর্যোগে চরম ভোগান্তির মুখে পড়েছে শহরবাসী।



তিনদিনের অবিরাম বৃষ্টির ফলে পশ্চিম বর্ধমান জেলার কাঁকসা ব্লকের একাধিক এলাকা এখন জলমগ্ন । গাছ পড়ে কাঁকসা ডাকবাংলাতে রাস্তা বন্ধ হয়ে গিয়েছে।


আরও পড়ুন-BJP-তে আরও চড়া বিদ্রোহের সুর, এবার কৈলাসের বিরুদ্ধে পড়ল ‘Go Back’ পোস্টার


অন্যদিকে, বাড়ানো হল দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার পরিমাণ। শুক্রবার সকালে ২৯,৯০০ কিউসেক জল ছাড়া হচ্ছে দুর্গাপুর ব্যারেজ থেকে। মাইথন বাঁধ থেকে ছাড়ার পরিমাণ ৮,৫০০ কিউসেক, পাঞ্চেত(Panchet) থেকে ১৪,০০০কিউসেক জল ছাড়া হচ্ছে । গতকাল দুর্গাপুর ব্যারেজ  থেকে ২১,৫০০কিউসেক জল ছাড়া হয়েছিল। জল ছাড়ার পরিমাণ আরও বাড়বে বলে সেচ দফতরের আধিকারিকরা জানাচ্ছেন। তবে এই জল ছাড়ায় দামোদরের নিম্নবর্তি এলাকায় এখনও পর্যন্ত ভেসে যাওয়ার সম্ভাবনা নেই বলে জানিয়েছেন সেচ দফতরের আধিকারিক সঞ্জয় সিং ।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)