নিজস্ব প্রতিবেদন: দলীয় অনুষ্ঠানে যোগ দিতে যাচ্ছিলেন দিলীপ ঘোষ। আলিপুরদুয়ারের জয়গাঁতে তাঁর কনভয়ের উপরে হামলার অভিযোগ উঠল। বিজেপির রাজ্য সভাপতির দাবি, হামলার পিছনে রাজ্যের শাসক দল। দিলীপের অভিযোগ উড়িয়ে দিয়েছেন ফিরহাদ হাকিম। তাঁর কথায়,''এটা কোনওমতেই সমর্থনযোগ্য নয়। তৃণমূল জড়িত নয়। প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে।'' নবান্ন সূত্রে খবর, আলিপুরদুয়ারের জয়গাঁতে দিলীপ ঘোষকে কালো পতাকা দেখান বিশাল জনতা।  ওই ভিড় থেকে দিলীপ ঘোষের কনভয়ের একটি গাড়ি লক্ষ্য করে পাথর ছোড়া হয়।          


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আলিপুরদুয়ারের জয়গাঁতে হামলার মুখে পড়ে দিলীপ ঘোষের কনভয়। নবান্ন সূত্রে খবর, আলিপুরদুয়ারের জয়গাঁতে বিশাল সংখ্যক মানুষ কালো পতাকা দেখান দিলীপ ঘোষকে। এক ব্যক্তি পাথরও ছোড়ে। বিজেপির পঞ্চায়েত সদস্যের গাড়িতে তা লাগে। সেটি দিলীপ ঘোষের কনভয়েই ছিল। তবে তাঁর কনভয়ের ৩টি গাড়িতে হামলা চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ বিজেপির রাজ্য সভাপতি। তাঁর কথায়,''জয়গাঁতে ইট মারা হয়েছে। গো ব্যাক স্লোগান দিয়েছে। এটা নতুন কিছু নয়। বুথে বুথে বিজেপিকে বাড়তে দেখে ভয়ে হিংসা ছড়াচ্ছে। আমার গাড়ি, সভাপতি, পর্যবেক্ষক হামলার শিকার। আদিবাসী মোর্চা সভাপতির গাড়ি ভেঙে দিয়েছে। এটা নতুন নয় আমার গাড়ি ৫-৭ বার ভেঙেছে।'' 


বাংলায় হিংসার রাজনীতির অভিযোগ করে দিলীপবাবু বলেন,''পশ্চিমবঙ্গে হিংসার রাজনীতি চলছে। আমাদের ১২০ জন কর্মীকে হত্যা করা হয়েছে এখনও পর্যন্ত। দুর্গাপুজোর সময়েও ৫-৬ জনকে খুন করেছে। গতকাল কাঁথিতেও হত্যা করা হয়েছে এক বিজেপি কর্মীকে। বিজেপিকে আটকানোর চেষ্টা চলছে। কালও হিংসার রাজনীতির কথা উল্লেখ করেছেন প্রধানমন্ত্রী।'' 


দিলীপ ঘোষের অভিযোগ উড়িয়ে ফিরহাদ হাকিম বলেন,''যারা ভেঙেছে, অন্যায় করেছে। কারা করেছে জানি না!  প্রশাসন ব্যবস্থা নেবে। মাথা ভাঙা, গাড়ি ভাঙার রাজনীতি তৃণমূল করে না। আমরা গান্ধীবাদে বিশ্বাসী। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সবসময় মানুষকে নিয়ে চলার কথা বলেন। আইন আইনের পথেই চলবে।''


আরও পড়ুন- মমতা না থাকলে মিউনিসিপ্যালিটিতে আলু বিক্রি করতিস রে: কল্যাণ