দু`দুটো `ফুসফুস` দান! যেন জীবন ফিরে পেল বিরল রোগে আক্রান্ত ২ খুদে
ওদের হঠাৎ হঠাৎই দম বন্ধ হয়ে আসে। ওসুখটাই শ্বাসকষ্টের। যার পোশাকি নাম স্পাইনাল মাসকুলার আর্থ্রফি। ইনহেলার ছাড়া বাঁচা এদের পক্ষে কার্যত অসম্ভব। এই রোগীর স্নায়ুও ধীরে ধীরে অকেজো হয়ে আসে।
নিজস্ব প্রতিবেদন: করোনা পরিস্থিতিতে বিপদসীমায় ছিল বিরল রোগে আক্রান্ত দুই খুদে। তাঁদের পাশে দাঁড়িয়ে কার্যত পুনর্জীবন দিল পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কৃষি বিপণন ঠিকাদার সমিতি।
ওদের হঠাৎ হঠাৎই দম বন্ধ হয়ে আসে। অসুখটাই শ্বাসকষ্টের। যার পোশাকি নাম স্পাইনাল মাসকুলার আর্থ্রফি। ইনহেলার ছাড়া বাঁচা ওদের পক্ষে কার্যত অসম্ভব। এমন রোগীর স্নায়ুও ধীরে ধীরে অকেজো হয়ে আসে। শরীরে অক্সিজেনের জোগান কমতে থাকে ক্রমশ। বলার অপেক্ষা রাখে না, করোনা ভাইরাসে একবার আক্রান্ত হলে এমন রোগীর মৃত্যু অবধারিত।
আরও পড়ুন: মুখ ফিরিয়েছে ৪ হাসপাতাল, মেডিক্যালে বেড পেয়েও দুশ্চিন্তায় করোনা রোগীর পরিবার
করোনা পরিস্থিতির আতঙ্ক নিয়ে তাই এতদিন ঘরেই বন্দি রয়েছে ছোট্ট ঋতেশ ও দেবস্মিতা। তাঁদের নিয়ে রীতিমতো আশঙ্কিত মা-বাবারাও। ওদের বাঁচাতে দরকার মিনি ভেন্টিলেটর বা বাইপ্যাপ যন্ত্র। বলা ভাল কৃত্রিম ফুসফুস। আর এই পরিস্থিতিতে ওদের নিরাপদের রাখার একমাত্র উপায় ওই বাইপ্যাপ যন্ত্রই। তবে এক একটা বাইপ্যাপের দাম লক্ষাধিক। যা জোগান দেওয়ার সামর্থ ছিল না বাবা-মার।
একাধিক সংস্থার দ্বারস্থ হয়েও কোনও সুরাহা হয়নি। পরিস্থিতি খারাপ হচ্ছিল রোজই। অবশেষে পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য কৃষি বিপণন ঠিকাদার সমিতির দ্বারস্থ হয় রোগীর পরিবার। সমস্ত ব্যবস্থা করে সরকারি দপ্তরে