নিজস্ব প্রতিবেদন : দমদমের গোরাবাজারে শুটআউটের ঘটনায় সামনে এল খুনের কারণ। দোকানের হাতানোর উদ্দেশ্যেই খুন করা হয়েছে গণেশ কুণ্ডকে। এমনটাই মনে করছে পুলিস। শুক্রবার সন্ধ্যায় দুই দুষ্কৃতী বাইকে করে এসে পয়েন্ট ব্ল্যাক রেঞ্জ থেকে গুলি করে খুন করে গণেশকে। শুটআউটের ঘটনায় মূল অভিযুক্ত বাচ্চু দাস ও তার সহযোগী আলাউদ্দিনকে খুঁজছে পুলিস।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন, কলকাতায় পারদ নামল ১০-এ, হাড়কাঁপানো ঠান্ডায় জবুথবু রাজ্যবাসী


তদন্তে নেমে পুলিস জানতে পেরেছে, গত ৫ বছর ধরে দোকান চালাচ্ছিলেন গণেশ। মাসের শেষে যাবতীয় টাকাপয়সা সব মালিককে দিয়ে আসতেন। গোল বাঁধে এই দোকান চাসানো নিয়েই। পুলিস মনে করছে, দোকান হাতানোর ছক কষেছিল বাচ্চু। কিন্তু মালিককে দোকান বিক্রি করতে বারণ করেছিলেন গণেশ। পথের কাঁটা গণেশকে সরাতে তাই মাসখানেক আগে থেকেই গণেশকে খুনের পরিকল্পনা করা হয়। এরপর শুক্রবার সন্ধ্যায় বাচ্চু দাস বাইকে চাপিয়ে নিয়ে আসে আলাউদ্দিনকে। আলাউদ্দিন ভাড়াটে খুনি। সে-ই গণেশকে লক্ষ্য করে গুলি চালায়।


ছবিতে দেখুন, দশ বছর পর বরফে ঢাকল দার্জিলং, নাথু লায় আটকে পড়েন ২৫০০ পর্যটক


জানা গিয়েছে, পুলিসের খাতায় অনেক আগে থেকেই নাম রয়েছে বাচ্চু দাসের। বাচ্চু দাসের বিরুদ্ধে বেশিরভাগ অভিযোগ রয়েছে সোদপুর-ঘোলা-পানিহাটি থানা এলাকায়। তোলাবাজি থেকে শুরু করে একাধিক অসামাজিক কাজকর্মের সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে তার বিরুদ্ধে। দু-দফায় জেলও খেটেছে। দমদম থানাতেও বাচ্চু দাসের নামে একটি অভিযোগ জমা পড়েছিল। সেই অভিযোগটি করেছিলেন নিহত গণেশ কুণ্ডু-ই। কিন্তু সেই অভিযোগের প্রেক্ষিতে দমদম থানার পুলিস কোনও ব্যবস্থা নেয়নি বলে দাবি নিহত গণেশ কুণ্ডুর পরিবারের।


ছবিতে দেখুন, সাত বছর পর তুষারপাত রিশপে, উল্লসিত পর্যটক দল


মূল অভিযুক্ত বাচ্চু দাসের মা জানিয়েছেন, পরিবারের সঙ্গে তার সুসম্পর্ক ছিল না। গত ১ মাস ধরে বাড়ি ফেরেনি বাচ্চু। দমদম রয়্যাল ব্যারাকে থাকত সে।