নিজস্ব প্রতিবেদন: একাধিক সফরসূচি নিয়ে রাজ্যে রয়েছেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। তারই মাঝে বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে ভার্চুয়াল মাধ্যমে অংশ নেন প্রধানমন্ত্রী তথা বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য নরেন্দ্র মোদী।সমাবর্তনে অধ্যাপক-অধ্যাপিকারা থাকলেও প্রথমবার বিশ্বভারতীর সমাবর্তনে অনুষ্ঠান হচ্ছে পড়ুয়াদের উপস্থিতি ছাড়াই।ছিলেন না পড়ুয়ারা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে অনুষ্ঠান নিয়ে গোপনীয়তা রক্ষা করা হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এ দিন বিশ্বভারতীতে আসার ইচ্ছা থাকলেও না আসতে পারার কারণে দুঃখ প্রকাশ করেছেন মোদী। বিশ্বভারতীর ‘দিশা-পত্র’ (ভিশন ডটুমেন্ট) তৈরি করে লক্ষ্য মাত্রা স্থির করতে বিশ্বভারতীকে পরামর্শ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। আপনারা আপনাদের পথে সফল হন। আপনাদের স্বপ্ন পূর্ণ হোক। আপনাদের থেকে সারা দেশের চাহিদা অনেক। 


কী বললেন তিনি, রইল...


* বিশ্বভারতী হল বিশ্ব শিক্ষার প্রাণ ক্ষেত্র
* ভারতবাসীকে গুরুদেবের উপহার এই বিশ্ববিদ্যালয়।
* শিক্ষার পাশাপাশি সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র বিশ্বভারতী।
* বিশ্বভারতীর পড়ুয়াদের আলাদা গুরুত্ব রয়েছে। 
* বিশ্বভারতী জ্ঞানের উন্মুক্ত ভান্ডার
* প্রকৃতির কোলে পড়াশোনার ভাবনা গুরুদেবের।
* প্রকৃত মানুষ গড়ার কারিগর বিশ্বভারতী।
* প্রকৃত শিক্ষা থাকলে তবেই সমস্যার সমাধান প্রয়োজন। 
* মানুষের জীবনে ক্ষোভ-দুঃখ হতাশা আছেই, কিন্তু এর ঊর্ধ্বেও জীবন আছে।
* সমস্যা না বাড়িয়ে তার সমাধানের পথ খুঁজতে হবে।
* দেশে মেয়েদের স্কুল ছুটের হার বেশি। বিষয়টিকে গুরুত্ব দিয়ে দেখা হচ্ছে।
* দেশকে এক সূত্রে বেঁধে রাখতে হবে।
* নতুন শিক্ষানীতি দিশা দেখাবে। নতুন শিক্ষানীতিতে নারীশিক্ষায় জোড়।