ওয়েব ডেস্ক : কার প্রশ্নে পরীক্ষা হবে? সেটাই সব থেকে বড় প্রশ্ন। আর তা নিয়ে বিবাদের জেরে বন্ধ হয়ে গেল পরীক্ষাই। খাতা খুলে পরীক্ষা দিতে বসেও বাড়ি ফিরে গেল ক্লাস ফোরের পড়ুয়ারা। এমনটাই হয়েছে সোনারপুরের সুভাষিণী বালিকা শিক্ষায়তন , নামে প্রাথমিক স্কুলে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আজ অঙ্ক পরীক্ষা দিতে এসেছিল স্কুলে ১৮০ জন পড়ুয়া। ক্লাসে-ক্লাসে প্রশ্নপত্র বিলিও শুরু হয়ে যায়। তার পরেই ধুন্ধুমার বাঁধে প্রধান শিক্ষক কৃষ্ণকান্ত দাস, আর সহ শিক্ষতক গৌতম চক্রবর্তীর মধ্যে। দুজনের তৈরি দু'রকম প্রশ্ন বিলি হতে শুরু করে। শিক্ষিকা সুলেখা দাস অভিযোগ করেন, গৌতম চক্রবর্তীর তৈরি প্রশ্ন তাঁর হাত থেকে ছিনিয়ে নেন প্রধান শিক্ষক। এসব কাণ্ড দেখে হতভম্ভ হয়ে যায় পড়ুয়ারা।


বাইরে খবর ছড়িয়ে পড়তেই, উত্তেজিত হয়ে পড়েন অভিভাবকরা। শুরু হয়ে যায় ধুন্ধুমার। প্রধান শিক্ষকের অভিযোগ, গৌতম চক্রবর্তী সময় মতো প্রশ্ন পত্র জমা না দেওয়াতে তাঁকে নিজে প্রশ্ন করতে হয়েছে। গৌতমবাবুর পাল্টা অভিযোগ, প্রধানশিক্ষকের হাতে প্রশ্ন ফাঁস হওয়ার আশঙ্কা ছিল। তাই নিজেই প্রশ্ন করেন তিনি।


আরও পড়ুন, সুর নরম মোর্চার; পাহাড় সমস্যা সমাধানে মুখ্যমন্ত্রীর হস্তক্ষেপ দাবি বিমল গুরুংয়ের