নিজস্ব প্রতিবেদন: তিতলি-আতঙ্কে যখন কাঁপছে গোটা দক্ষিণবঙ্গ, তখন হাসি ফুটেছে রাজ্যের কয়েক লক্ষ চাষির মুখে। অনাবৃষ্টিতে যখন ধুঁকছে জেলার ধানচাষ, তখনই চাষিদের মুখে হাসি ফুটিয়েছে তিতলি। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আবহাওয়া দফতরের পরিসংখ্যান বলছে, এবার বর্ষায় দক্ষিণবঙ্গে বৃষ্টিপাতের ঘাটতি ব্যাপক। যার ফলে বিশেষ করে বিপাকে পড়েছেন সেচহীন এলাকার চাষিরা। ধানের ফলন এলেও শেষ পর্যন্ত লাভের কড়ি ঘরে আসবে কি না তা নিয়ে চিন্তায় কৃষিজীবী মানুষ। কম বেশি একই অবস্থা দক্ষিণ বঙ্গের প্রায় সব জেলায়। এরই মধ্যে আশীর্বাদ হয়ে এসেছে তিতলি। বলছেন চাষিরা। 


পুজোর চারদিন ঝলমলে থাকবে আকাশ, জানাল হাওয়া অফিস


পড়ন্ত আশ্বিনে মাঠে দুলছে ধানের শিস। কিন্তু সেচের ব্যবস্থা না করা গেলে শেষ পর্যন্ত কি অঘ্রানে গোলা ভরবে ধানে? এই আশঙ্কাতেই দিন কাটছিল দক্ষিণবঙ্গের বিস্তীর্ণ এলাকার চাষিদের। তিতলির মুখ চেয়ে সেই চিন্তা কিছুদিনের জন্য ভুলেছেন তাঁরা। আশা, নিম্নচাপের জেরে ভারী বৃষ্টি হবে জেলায় জেলায়। মিটবে জলের চাহিদা। 


ধানের গোলা বলে পরিচিত পূর্ব বর্ধমানের কালনা মহকুমার কৃষি আধিকারিক পার্থ ঘোষ জানালেন, বৃষ্টির ঘাটতিতে নাজেহাল চাষিরা। বিশেষ করে কালনা মহকুমার মন্তেশ্বর, কালনা ১ ও ২ নম্বর ব্লকে পরিস্থিতি খুব খারাপ। বৃষ্টি হলে লাভবান হবেন চাষিরা।