নিজস্ব প্রতিবেদন: টোলপ্লাজায় যানজট আটকাতে ডিজিটাল প্রযুক্তির ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে কেন্দ্র। তবে এনিয়েও তৈরি হয়েছে নানা বিপত্তি। ডিজিটাল স্টিকার উইন্ডস্ক্রিন এর ঠিক কোথায় লাগালে, তা সঠিকভাবে স্ক্যান বা রিড হবে সেই সম্পর্কে এখনও পর্যন্ত সঠিক তথ্য নেই বহু গাড়ির মালিক বা চালকের কাছে।  সেই কারণে স্টিকার লাগলেও অনেক অনেক্ষেত্রে  তা টোল প্লাজাতে স্ক্যান নিচ্ছে না।  সে ক্ষেত্রে টোল কর্মীরা হ্যান্ড স্ক্যানার নিয়ে সেগুলো স্ক্যান করে ছাড়ছেন। কাজেই ফলাফল সেই একই। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING



পাশাপাশি টোল ঘেঁষে মোবাইল ওয়ালেট কোম্পানি ও ব্যাংকের কাউন্টার খোলা হলেও সঠিক সময় তা খোলা হচ্ছে না। কাজেই  স্টিকার নেওয়ার লাইন এ দাঁড়িয়ে থাকতে হচ্ছে বলেও অভিযোগ অনেকের। শেষ নয় এখানেই, রয়েছে আরও হয়রানির কারণ, নেটওয়ার্কের সমস্যায় সয়ংক্রিয়ভাবে টাকা না কাটায় নগদেই টাকা দিতে হচ্ছে চালকদের। 


আরও পড়ুন: FASTag না লাগালে টোল প্লাজায় গুনতে হবে বাড়তি টাকা, জেনে নিন এ বিষয়ে খুঁটিনাটি


অভিযোগ টোল ক্রস করলেই যেখানে নেটওয়ার্ক আসছে তখন টোল বাবদ অনলাইনে ফের টাকা কেটে নেওয়া হচ্ছে। অর্থাৎ একই গাড়ির জন্য ২ বার টাকা যাচ্ছে।  নিয়ম মতো ৪৮ ঘন্টার মধ্যে স্ক্রিনশট বা বিল জমা দিলে তা রিফান্ড হয়ে যাওয়ার কথা কিন্তু অনেকক্ষেত্রে ১০ দিন পেরিয়ে গেলেও টাকা পাননি গ্রাহকরা। সবমিলিয়ে যান যন্ত্রণা কমাতে গিয়ে তা আরও বড়ো সমস্যার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে।