নিজস্ব প্রতিবেদন: প্রকাশ্য দিনের আলোয় ফিল্মি কায়দায় হামলা। চলন্ত বাইকের দুই আরোহীকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কোপালো আর একটি চলন্ত বাইকের দুই আরোহী। একজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক। দিনের বেলা। জনবহুল রাস্তা। যানবাহনে ভরা। ট্রাফিক সামলাচ্ছে পুলিস। এমন সময়ই ধেয়ে এল সেই বাইক।  চলন্ত  আর একটি বাইকের আরোহীদের ওপর  ধারালো অস্ত্র চালাতে শুরু করল বেপরোয়াভাবে। দুটি বাইকই চলন্ত। সেই অবস্থাতেই ধারালো অস্ত্র নিয়ে হামলা। আক্রান্ত বাইকে ছিলেন দুই ভাই। বাপন ও জয়ন্ত স্বর্ণকার। বাইকের পিছনে ছিলেন বাপন। তাঁর ঘাড়ে কোপ লাগে। তাঁর আঘাত গুরুতর। বাইক চালাচ্ছিলেন জয়ন্ত। বাইক থেকে পড়ে গিয়ে মাথা ফাটে তাঁর। 


কেন প্রাণঘাতী হামলা?


দিনেদুপুরে প্রকাশ্য রাস্তায় সবার চোখের সামনে এমন একটা হামলা। কিছু বুঝে ওঠার আগেই পালিয়ে যায় হামলরাকারী দুই বাইক আরোহী। তারা কে? কোথা থেকে এল? কেনই বা এমন একটা প্রাণঘাতী হামলা চালাল? কিছুই পরিস্কার নয়। রক্তাক্ত দুই ভাইকে উদ্ধার করে প্রথমে ইটাহার প্রাথমিক স্বাস্থ্যকেন্দ্রে নিয়ে যাওয়া হয়। পরে মালদা মেডিক্যাল কলেজে স্থানান্তরিত করা হয়। বাপনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।


আরও পড়ুন- জখম পথচারীর জীবন বাঁচালেন পরিবহণ মন্ত্রী শুভেন্দু অধিকারী


আক্রান্ত দুই ভাই বাপন ও জয়ন্ত স্বর্ণকার মালদার ব্যবসায়ী। ইটাহারের সোহারই গ্রামে এসেছিলেন নিজেদের আদি বাড়িতে। বাইকে মালদা ফিরছিলেন ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে। পুরনো জমিজমা সংক্রান্ত কোনও শত্রুতার জেরেই হামলা বলে সন্দেহ। অভিযুক্তদের সন্ধানে তল্লাসি জারি।


আরও পড়ুন-ডেঙ্গি নিয়ে কোনও তথ্য লুকাচ্ছে না রাজ্য সরকার, দাবি নবান্নের