নিজস্ব প্রতিবেদন: বড়দিন থেকে নিউইয়ার - এমন এক সময়ের সরণি, যার দুপাশে শুধুই সেলিব্রেশন। হইহই করে বেরিয়ে পড়াটাই হল আনন্দের অক্সিজেন। ইয়ারএন্ডের মরশুমে যদি টোটো কোম্পানির সদস্য হতেই হয়, তাহলে অবশ্যই ঢুঁ মারতে পারেন শিলিগুড়ির বেঙ্গল সাফারি পার্কে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বড়দিনের ছুটি মানেই ফ্যামিলি নিয়ে বেরিয়ে পড়া। পিকনিক তো আছেই। সেই সঙ্গে প্রকৃতির কোলে কিছুক্ষণ কাটিয়ে নিজেকে ফ্রেশ করে নেওয়া। বেড়াতে গিয়ে যদি জীবজন্তুর দর্শন মেলে, তাহলে তো উপরি পাওনা। সবই এক ছাতার তলায় পাবেন শিলিগুড়ির অদূরে বেঙ্গল সাফারি পার্কে।


আরও পড়ুন- কুম্ভের স্বীকৃতি মিলুক সাগরমেলার, সওয়াল মমতার


কাউন্টারে ভিড় দেখলেই বুঝতে পারবেন ক্রেজ কতটা! হবে নাই বা কেন! উত্তরবঙ্গের স্টেপিং স্টোন শিলিগুড়ি শহর থেকে ঢিল ছোড়া দূরত্বে মুখ্যমন্ত্রীর অনুপ্রেরণায় গড়ে উঠেছে বেঙ্গল সাফারি পার্ক। তা এখন আকর্ষণের অন্যতম কেন্দ্র। মনোরঞ্জনের জন্য রয়েছে অনেকেই। কিন্তু শোস্টপার একজনই।


প্রতিদিন যখন চারপাশ থেকে হারিয়ে যাচ্ছে সবুজ, বাড়ির জানলা দিয়ে চড়ুই পাখির আনাগোণা যখন বন্ধ, তখন এই সাফারিতে এলে আপনার মনে পড়বে পণ্ডিত নেহরুর বিখ্যাত সেই কথা। আমাদের চারপাশে এরা আছে বলেই পৃথিবীটা এত সুন্দর! ওপেন এয়ার এনক্লোজারে বাঘ দর্শনের সুযোগ তো রয়েছেই। বাঘের ডেরাতে ঢুকেও বনের রাজাকে দেখে আসতে পারেন আপনি। বেঙ্গল সাফারি পার্কে রয়েছে টাইগার সাফারির ব্যবস্থা।


আরও পড়ুন- এ যুগের বাঘা যতীন! ঘুসির ঘায়ে বাগে এল বাঘ


এমন গাড়িতে করেই নিয়ে যাওয়া হয় টাইগার সাফারিতে। ভিতরের অভিজ্ঞতা দুর্দান্ত। বেঙ্গল সাফারি পার্কের প্রবেশমূল্য ১০০ টাকা। সপ্তাহে সোমবার সাফারি পার্ক বন্ধ থাকে। এবার নিউইয়ার পড়েছে সোমবার। তাহলে?


এতো দারুণ খুশির খবর।  তাহলে আর কী! চটজলদি প্ল্যান করে ফেলুন। ঘুরে আসুন বেঙ্গল সাফারি পার্ক।