নিজস্ব প্রতিবেদন : "যতদিন পুরসভার প্রশাসক পদে ছিলেন ততদিন দলবদলের কথা মনে হয়নি। যে দিন পদ চলে গেল, সেদিন দলবদলের কথা মনে কথা মনে পড়ল। যতদিন চেয়ার ছিল ততদিন নীতি ছিল। চেয়ার চলে যেতেই নীতি চলে গেল। কী শিখবে পরবর্তী প্রজন্ম আমাদের থেকে?" সৌমেন্দু অধিকারীর দলবদল নিয়ে কড়া প্রতিক্রিয়া পুরমন্ত্রী ফিরহাদ হাকিমের (Firhad Hakim)।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আজই দাদা শুভেন্দু অধিকারীর (Suvendu Adhikari) হাত ধরে বিজেপিতে যোগ দিয়েছেন সৌমেন্দু অধিকারী (Soumyendu Adhikari)। কাঁথির ডরমেটরি মাঠে বিজেপির (BJP) সভায় শিবির বদল করে ঘাসফুল থেকে পদ্মফুলে যোগ দেন সৌমেন্দু। তাঁর সঙ্গেই দলবদল করলেন কাঁথি পুরসভার ১৫ জন বিদায়ী কাউন্সিলর ও নন্দীগ্রামের প্রাক্তন বিধায়ক ফিরোজা বিবিও। উল্লেখ্য, এদিন সকালেই নন্দীগ্রামের প্রতিবাদ সভা থেকে সৌমেন্দুর বিজেপিতে যোগদানের কথা ঘোষণা করেন দাদা শুভেন্দু-ই। 


প্রসঙ্গত, শুভেন্দুর দলত্যাগের পর সৌমেন্দুকে নিয়েও জল্পনা ছড়িয়েছিল। বস্তুত, শুভেন্দু (Suvendu Adhikari) দল ছাড়লেও, তাঁর পরিবারের কেউ সেই পথে হাঁটেননি বলে কটাক্ষ করেছিলেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় (Abhishek Banerjee)। পাল্টা জবাবে শুভেন্দু বলেন, 'এখনও তো বাসন্তী পুজোটা আসেনি, রামনবমী আসেনি। রামনবমীটা আসতে দিন। আমার বাড়ির লোকেরাও পদ্ম ফোটাবে। শুধু আমার বাড়ির লোক কেন? হরিশ চ্যাটার্জি স্ট্রিটে ঢুকেও পদ্ম ফুটিয়ে আসব।'


এরপরই এদিন অধিকারী পরিবারে ফের পদ্ম ফুটল। অন্য়দিকে, এদিন ফিরহাদ হাকিম কড়া প্রতিক্রিয়ায় সৌমেন্দুকে নিশানা করা ছাড়াও আরও তোপ দাগেন, "তিন রকমভাবে বিজেপি তৃণমূলকে চাপ দেওয়ার চেষ্টা করছে। এক, দল ভাঙিয়ে। দুই, সিবিআই ও ইডি দিয়ে ভয় দেখিয়ে। তিন, রাজনৈতিকভাবে। তবে তৃণমূল কংগ্রেস ভয় পায় না। বাংলার মানুষ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কেই চায়। তৃতীয়বারের জন্য রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।" দাবি করেন তিনি।


আরও পড়ুন, ভোটের দামামা বাজার আগেই রাজ্যে আরও ২ কোম্পানি আধাসেনা


সব TMC-র লোক ঢুকে, কলকাতা জেলা BJP সভাপতির নিশানায় Sovan-Baisakhi