নিজস্ব প্রতিবেদন: বীরভূমের নানুরে সুপারি কিলার দিয়ে তৃণমূল নেতাকে খুনের চেষ্টা। সাত সকালে চলল গুলি। তবে নেতার সঙ্গে ধস্তাধস্তিতে ধরা পড়ে যায় সুপারি কিলার।  তাকে গ্রেফতার করেছে পুলিস। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

অন্যদিনের মতোই মঙ্গলবারও মর্নিং ওয়াকে বেরিয়েছিলেন জেলা পরিষদের কর্মাধ্যক্ষ কেরিম খান। সাওতা গ্রামে মঙ্গলপুর প্রাথমিক স্কুলের সামনে হঠাত্ই হামলা। বাইকে এসে এক দুষ্কৃতী গুলি চালায় তাঁকে লক্ষ্য করে। গুলি লক্ষ্যভ্রষ্ট হওয়ায় বেঁচে যান কেরিম খান। এর পর দুষ্কৃতীর সঙ্গে কেরিম খানের ধস্তাধস্তি শুরু হয়ে যায়। গ্রামবাসীরা এসে ধরে ফেলে ওই দুষ্কৃতীকে।


আরও পড়ুন- পোর্ট ট্রাস্টের বন্ধ গুদামে আগুন, ঘটনাস্থলে দমকলের ২৪টি ইঞ্জিন 


প্রাথমিক তদন্তে জানা গিয়েছে, ধৃতের নাম রেণু শেখ। ধৃত বর্ধমানের আউশগ্রামের বাসিন্দা। খুনের জন্য তাঁকে ১০ লাখ টাকা সুপারি দেওয়া হয়। কে তাঁকে সুপারি দিল, খতিয়ে দেখছে পুলিস। হামলার খবর পেয়েই কেরিম খানের সঙ্গে দেখা করতে যান জেলা তৃণমূল সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল। 


ঠিক কী কারণে হামলা হল এই নেতার ওপর?  বালি খাদান নিয়ে নানুরে অশান্তি লেগেই থাকে।  তার সঙ্গে কি এই হামলার কোনও যোগ রয়েছে?  নাকি পুরোটাই রাজনৈতিক হামলা?  তদন্ত করে দেখছে পুলিস। 


আরও পড়ুন- কোন পথে কালা দিবস? জেনে নিন, মমতা বাহিনীর আগাম প্ল্যান