ওয়েব ডেস্ক: ফুঁসছে তিস্তা। ময়নাগুড়িতে অস্থায়ী বাঁধ ভেঙে হু হু  করে জল ঢুকেছে। গ্রাম থেকে ময়নাগুড়ি ওঠার রাস্তা বন্ধ। নন্দনপুরে উদ্ধারকাজে নেমেছে নৌকা। যমুনার জল ঢুকেছে বেরুবাড়ি চা বাগানেও।  জলপাইগুড়ি শহরের পরিস্থিতির  উন্নতি হলেও জেলার অন্যত্র  পরিস্থিতি খুব একটা বদলায়নি ।চাবাগান-তিস্তা-জল ফুঁসছে সপ্তাহখানেক টানা বৃষ্টি...ফুঁসছে তিস্তা-জলঢাকা। বিপর্যস্ত  জলপাইগুড়ি।অস্থায়ী বাঁধ ভেঙেছে তিস্তা..গ্রাম থেকে বিচ্ছিন্ন ময়নাগুড়ি শহর। মতিয়ার চরে জলবন্দি অসংখ্য মানুষ।খরস্রোতা তিস্তায় নামানো যাচ্ছে না নৌকাও। ত্রাণ নিয়েও ক্ষোভ রয়েছে। তিস্তার জল ভাসিয়েছে যমুনা। নদীর পার উপচে জল ঢুকেছে চা বাগানে। বেরুবাড়ির চা শ্রমিকদের কপালে চিন্তার ভাঁজ। ঘর বাড়ি ছেড়ে তাঁদের আশ্রয় এখন ত্রাণ শিবির।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন হলদিয়ার পুরভোটে কা‌র্যত ওয়াকওভার পেল তৃণমূল


নন্দনপুরে  দুর্গতদের উদ্ধার করতে নামানো হয় স্পিডবোট । তিস্তা ফুঁসলেও...বৃষ্টি কমেছে...তাই সামান্য হলেও উন্নতি হয়েছে পরিস্থিতির।তিস্তার সংরক্ষিত এলাকা থেকে হলুদ সংকেত তুলে নেওয়া হয়েছে। দোমহনী থেকে বাংলাদেশ পর্যন্ত তিস্তার অসংরক্ষিত এলাকায় লাল সংকেত তুলে নেওয়া হয়েছে। তার প্রভাব পড়েছে জলপাইগুড়ি শহরে। পুরসভার সবকটি ওয়ার্ড থেকে জল নেমে গেছে। তবে,  আগামী ৪৮ ঘণ্টায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস চিন্তা বাড়াচ্ছে গোটা জেলার।


আরও পড়ুন  লাইনে জল, রাত ৩টে থেকে দাঁড়িয়ে দার্জিলিং মেল, আটকে একাধিক ট্রেন