ব্যুরো: জল বাড়ছে মালদার নদীগুলির। বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে গঙ্গা, ফুলহার, মহানন্দার জল। গঙ্গায় আজ জল বাড়ল ১০০ সেন্টিমিটার, ফুলহারে ৭০ সেন্টিমিটার ও মহানন্দায় ৪২ সেন্টিমিটার। লাল সতর্কতা জারি করেছে জেলা প্রশাসন। ভাঙন ও বন্যা, উভয় সঙ্কটে বিপন্ন মানিকচক ব্লক। গঙ্গার কামড়ে বহুবার জমি-ভিটে হারিয়েছেন এলাকাবাসী। এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয়। ভাঙছে পাড়। নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে জমি-ভিটে। জল ঢুকছে গ্রামে। বছর দুয়েক আগে ফরাক্কা ব্যারাজ ভাঙন প্রতিরোধের কাজ করেছিল। তারপর একটুও কাজ হয়নি। ফলে, নদীর জলপ্রবাহের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে বাড়ছে ভাঙন। প্রশাসনের তরফে কোনও সাহায্য মেলেনি বলে অভিযোগ এলাকাবাসীর। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


ফুঁসছে গঙ্গা। পিছিয়ে নেই ফুলহার, মহানন্দাও। গিলে খেতে তৈরি মালদার বিস্তীর্ণ এলাকা। বিশেষ করে মানিকচক ব্লক। বিপদসীমার ওপর দিয়ে বইছে গঙ্গা, ফুলহার, মহানন্দার জল। গঙ্গায় নতুন করে জল বেড়েছে ১০০ সেন্টিমিটার, ফুলহারে ৭০ সেন্টিমিটার ও মহানন্দায় ৪২ সেন্টিমিটার।



অস্তিত্বের সঙ্কটে ভুগছে মানিকচকের ভুবনটোলা, কিসানটোলা, বিসানটোলার মতো গ্রাম। লাল সতর্কতা জারি করেছে জেলা প্রশাসন। ভাঙন ও বন্যা, উভয় সঙ্কটে বিপন্ন মানিকচক ব্লক। গঙ্গার কামড়ে বহুবার জমি-ভিটে হারিয়েছেন এলাকাবাসী। এ বছরও তার ব্যতিক্রম নয়। ভাঙছে পাড়। নদীগর্ভে চলে যাচ্ছে জমি-ভিটে। জল ঢুকছে গ্রামে। 



জমি-ভিটে গঙ্গার গ্রাসে চলে গেলে কী হবে, কোথায় যাবেন, কেউ জানেন না। প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ। বছর কয়েক আগে ভাঙন প্রতিরোধের কাজ হয়েছিল। তারপর একটুও কাজ এগোয়নি। কার্যত স্বীকার করে নিয়েছেন মালদা জেলা পরিষদের সহকারী সভাধিপতি। তবে, বিপন্ন মানুষের সাহায্যে প্রশাসন তত্পর। এমনটাই দাবি তাঁর।