নিজস্ব প্রতিবেদন: চোরাশিকারীদের বিরুদ্ধে অভিযানে গিয়ে হামলার মুখে বনকর্মীরা। বনকর্মীদের মেরে মাথা ফাটাল গ্রামবাসীরা। পাঁজর ভাঙল ডিএফও-র। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ঘটনার সূত্রপাত গত সপ্তাহে। সুন্দরবনের আজমলমারির জঙ্গলে উদ্ধার হয় একটি বাঘের পচা-গলা দেহ। বনদফতরের তরফে জানানো হয়, বাঘটির দেহাংশ খোয়া যায়নি। তাই এটিকে চোরাশিকারের ঘটনা বলা ঠিক নয়। কিন্তু বাঘের দেহাংশের পাশেই মেলে একটি হরিণ ধরার ফাঁদ। তা থেকে বনদফতরের কর্তাদের অনুমান, হরিণ ধরার ফাঁদে আটকেই মৃত্যু হয়েছে বাঘটির। 


 



এই ঘটনার পর থেকেই আজলমলমারি জঙ্গল লাগোয়া মইপিঠ এলাকায় নজরদারি শুরু করে বনদফতর। সেখানে চোরাশিকারিদের উপস্থিতি টের পেয়ে শনিবার রাতে অভিযান চালান ডিএফও-সহ ৮ বনকর্মী। রাতে বনকর্মীদের গ্রামে দেখেই উত্তেজিত হয়ে ওঠেন স্থানীয়রা। বনকর্মীদের বেধড়ক মারধর করেন তাঁরা। মারধরে আহত হয়েছেন ৮ জনই। আহত বনকর্মীদের স্থানীয় হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। 


'বিজেপিকে সাহায্য করতে দিল্লি থেকে অফিসার আসছে', মোদীকে নিশানা মমতার


বনদফতরের তরফে জানানো হয়েছে, গ্রামবাসীদের সঙ্গে চোরাশিকারিদের যোগসাজস রয়েছে বলে খবর মিলেছিল। এদিন তাঁদের আচরণে সেই অনুমান আরও দৃঢ় হয়েছে। চোরাশিকারিদের আড়াল করতেই বনকর্মীদের ওপর হামলা চালিয়েছে গ্রামবাসীরা।