নিজস্ব প্রতিবেদন: মুদির দোকানে হাতসাফাইয়ের ভয়ঙ্কর শাস্তি। খুঁটিতে বেঁধে অমানবিকভাবে পেটানো হল এক নাবালক কিশোরকে। স্বাধীনতা দিবসের দিন সেই ভিডিয়ো ভাইরাল হল উত্তর দিনাজপুরের করনদিঘিতে। এনিয়ে চাঞ্চল্য ছড়াল জেলায়। অবশ্য ওই ভিডিয়োর সত্যতা যাচাই করেনি জি ২৪ ঘণ্টা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-দেশের স্বাধীনতা সংগ্রামে আরএসএসের ভূমিকা কী; দয়াকরে বলুন, নমোকে খোঁচা অমিত মিত্র-র  


বয়স বড়জোর ১৪। চুরি করতে এসে হাতেনাতে নাকি ধরা পড়েছে মালিকের কাছে। তাতেই ভয়ঙ্কর শাস্তি। ভিডিয়োটিতে দেখা যাচ্ছে নাবালককে দোকানের খুঁটিতে বেঁধে বেধড়ক পেটাচ্ছে এক ব্যক্তি। অমানবিক ওই ঘটনায় বয়স্ক ব্যক্তি হলেন লাহুতাড়া ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের দুর্লভপুর এলাকার তৃণমূল পঞ্চায়েত সদস্যা এলেনুর খাতুনের স্বামী ফজলুর রহমান। ফজলুরও এলাকার প্রভাবশালী তৃণমূল নেতা।



ওই নাবালককে মারধরের কথা স্বীকার করেছেন ফজলুর রহমান। তিনি বলেন, ছেলেটি তার মুদিখানা দোকানে চুরি করতে ঢুকে হাতেনাতে ধরা পড়ে। তাই তাকে শিক্ষা দিতে সামান্য উত্তম মধ্যম দিয়েছেন। পঞ্চায়েত সদস্যা এলেনুর খাতুনের দাবি, কিশোরটিকে শিক্ষা দিতে তার বাবার অনুরোধেই নাকি সামান্য মারধর করা হয়।


আরও পড়ুন-করোনা আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি কামারহাটির বিধায়ক মানস মুখোপাধ্যায়


স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, নাবালক ছেলেটি বয়স তের, বড়জোর ১৪। নাম শামিম আলি। বাড়ি করনদিঘির দুর্লভপুর এলাকায়।