Winter in West Bengal: বইছে হাড়কাঁপানো হাওয়া, কড়া ঠান্ডা উত্তর থেকে দক্ষিণে...
Winter in West Bengal Districts: আজ শনিবার পুরুলিয়া জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.২ ডিগ্রি। জলপাইগুড়িতে শুক্রবার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বনিম্ন ১১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। কড়া শীত বাংলা জুড়ে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: শীতের আমেজ দক্ষিণবঙ্গের জেলা পুরুলিয়ায়। আজ শনিবার জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১.২ ডিগ্রি। সকাল থেকেই ঘন কুয়াশায় আচ্ছন্ন রাস্তাঘাট। ঠান্ডা থেকে রেহাই পেতে আগুন জ্বালিয়ে উত্তাপ নিচ্ছেন সাধারণ মানুষ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে তাপমাত্রা বাড়লেও সন্ধে নামলেই ফের হাড় হিম করা ঠান্ডা অনুভূত হচ্ছে। পুরুলিয়ায় শীতের আমেজ উপভোগ করতে এবং বিদায়ী বছরের আনন্দ উপভোগ করতে পর্যটকদের ঢল নামছে পুরুলিয়ার বিভিন্ন পর্যটনস্থলগুলিতে।
আরও পড়ুন: Malbazar: শীতের গভীর রাতে বন থেকে বেরিয়ে এসে স্কুল ভেঙে দিয়ে গেল দাঁতাল...
এদিকে বেলা বাড়লেও সূর্যের দেখা নেই জলপাইগুড়িতে। হালকা কুয়াশার চাদরে মোড়া জলপাইগুড়ি। সামনেই বড়দিন এবং নতুন বছর। শীতের আমেজ জলপাইগুড়িতে। কনকনে ঠান্ডায় শীতের জামাকাপড়, টুপি-মোজা, জ্যাকেট, চাদর, সোয়েটার পরে রাস্তায় মানুষজন। কয়েকদিন ধরেই জলপাইগুড়ির সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১১ ডিগ্র্রির আশপাশে ঘোরাফেরা করছে। দুপুরের দিকে হালকা রোদের দেখা মিললেও সকালে এবং সন্ধ্যার পর থেকে হাড়-কাঁপানো ঠান্ডা অনুভব হচ্ছে জলপাইগুড়ি জেলা জুড়েই। গতকাল জলপাইগুড়িতে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ২৮.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১১.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস। বৃষ্টিপাত হয়নি।
সকাল থেকে ঠান্ডা এবং কুয়াশায় ঢেকেছে ডুয়ার্স। ডুয়ার্সের সমতল এবং পাহাড় কড়া ঠান্ডার কবলে। ঠান্ডা বাতাস বইছে সর্বত্র। গরুবাথান ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় কুয়াশার কারণে দৃশ্যমানতা খুব কম। গাড়ি চলাচল খুবই কম। পর্যটকেরা লজ থেকে বের হতেই পারছেন না ঠান্ডার কারণে। মালবাজার মহকুমা জুড়ে বইছে ঠান্ডা বাতাস। আকাশ মেঘলা। কুয়াশা এবং ঠান্ডায় রাস্তাঘাটে লোকজন নেই। ঠান্ডার জন্য দোকানপাটও সেভাবে খোলেনি।
আরও পড়ুন: West Bengal Weather Update: গরম বাড়ছে! উষ্ণ বড়দিন কি আবার বৃষ্টির কবলেও পড়বে?
সামনেই ক্রিসমাস, নিউ ইয়ার। প্রতিবছরই এই সময়টায় কড়া ঠান্ডাই থাকে। পাহাড়ের দিকে পড়ে বরফ। সমতলে ঠান্ডা হাওয়াই যথেষ্ট হয়। তারই জেরে যেখানে সেখানে বসে আগুন পোয়ান মানুষ। প্রায় সেরকমই আবহ তৈরি হয়েছে এবারেও।