নিজস্ব প্রতিবেদন : অসম থেকে মামার বাড়ি বেড়াতে এসে গণধর্ষণের শিকার হলেন এক যুবতী। ঘটনাটি ঘটেছে মালদার বামনগোলার কুপাদহতে। অভিযোগ, পাকুয়াহাটে বেড়াতে যাওয়ার নাম করে তুলে নিয়ে গিয়ে ৪ থেকে ৫ জন যুবক মিলে গণধর্ষণ করে ওই যুবতীকে। মাদক ইনজেকশন দিয়ে অচৈতন্য করে রাতভর গণধর্ষণ করে অভিযুক্তের দল। শেষে ওই যুবতীকে অচৈতন্য অবস্থায় উদ্ধার করেন আত্মীয়রা। বর্তমানে তিনি  মালদা মেডিক্যাল কলেজ ও হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। এই ঘটনায় বামনগোলা থানায় ৫ অভিযুক্তের বিরুদ্ধে অভিযোগ দায়ের করেছে নির্যাতিতার পরিবার। গণধর্ষণের অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে পুলিস। তবে অভিযুক্তরা পলাতক। তাদের খোঁজে তল্লাশি শুরু হয়েছে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


 স্থানীয় সূত্রে জানা গিয়েছে, গুয়াহাটির লঙ্কা এলাকা থেকে মায়ের সঙ্গে বামনগোলার বোকাদহ গ্রামে মামা বাড়িতে বেড়াতে এসেছিলেন বছর কুড়ির ওই যুবতী। তিন-চারদিন মামাবাড়িতে কাটানোর পর মায়ের সঙ্গে ওই যুবতী গিয়েছিলেন বামনগোলারই কুপাদহ গ্রামে মামার এক আত্মীয়ের বাড়িতে।


অভিযোগ, সেইসময়ই কুপাদহ এলাকার বাসিন্দা নিত্য বিশ্বাস, বিকাশ বিশ্বাস সহ আরও কয়েকজন যুবক পাকুয়াহাটে ঘুরতে যাওয়ার নাম করে ওই যুবতীকে তুলে নিয়ে যায়। মঙ্গলবার সকালে ওই যুবতীকে তুলে নিয়ে যায় তারা। তারপর রাতভর ওই যুবতীর আর কোনও খোঁজ পায়নি পরিবার। এরপর এদিন সকালে কুপাদহ এলাকা থেকেই ওই যুবতীকে সংজ্ঞাহীন অবস্থায় উদ্ধার করেন তাঁর মামার বাড়ির লোকজন।


আরও পড়ুন, মঞ্চ ভেঙে নীচে, 'কোলে করে' তোলা হল মন্ত্রী স্বপন দেবনাথকে


নির্যাতিতা যুবতীর অভিযোগ, নিত্য, বিকাশ সহ কয়েকজন যুবক তাঁকে তুলে নিয়ে যায়। তারপর মাদক ইনজেকশন দিয়ে বেঁহুশ করে রাতভর গণধর্ষণ করে। বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন নির্যাতিতা যুবতী। দোষীদের উপযুক্ত শাস্তির দাবিতে সরব হয়েছে ওই যুবতীর পরিবার।