নিজস্ব প্রতিবেদন:  অরেঞ্জ জোন ঘোষণা হতেই বেড়েছে পুলিশের নাকা চেকিং ও কড়াকড়ি।
জলপাইগুড়ি সদির ট্রাফিক থানায় গিয়ে গেল এলাকায় নির্দিষ্ট সামাজিক দুরত্বে পাতা রয়েছে গাড়ির টায়ার। একেকটি টায়ারের মাঝে দাঁড়িয়ে আছে বিভিন্ন কাজে জেলার বাইরে যাওয়ার জন্য অনুমতি নিতে আসা  সাধারণ মানুষ।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

তাঁদের মধ্যে কেউ চিকিৎসা করাতে শিলিগুড়ি যাবেন, কারোর আবার বৃদ্ধা মা অসুস্থ হয়েছেন এই খবর পেয়ে মায়ের কাছে যাওয়ার জন্য অনুমতি নিতে থানায় হাজির হয়েছেন। কেউ আবার জরুরি পণ্যসামগ্রী বিক্রেতা। তিনি জেলার বিভিন্ন এলাকায় পণ্য পৌঁছে দিতে পুলিসের অনুমতি নিতে এসেছেন।


করোনায় মৃতের সংখ্যা ও পরীক্ষা নিয়ে রাজ্য সরকারের দেওয়া রিপোর্টে অসন্তুষ্ট হাইকোর্টও


তাঁদেরই একজন জলপাইগুড়ি মোহিতনগর  মুণ্ডা বস্তির বাসিন্দা বছর ৬৫-র গোরে ছেত্রী। স্ত্রী ডায়ালাইসিস করাতে শিলিগুড়ি নিয়ে যেতে হবে। তিনি অনুমতি চাইতে থানায় এসেছেন। আবার  জলপাইগুড়ি পৌর এলাকার বাসিন্দা সম্বিত রায় একটি বহুজাতিক সংস্থার হাইজিন এবং ওরাল কেয়ার ডিভিশনের কর্মী। কাজের জন্য তাঁকে ময়নাগুড়ি যেতে হয়। তাই  অনুমতি নিতে তিনিও লাইনে দাঁড়িয়েছেন।


জলপাইগুড়ি ট্রাফিক থানা সুত্রে জানা গেছে. জেলার মধ্যে বা জেলার বাইরে যাওয়ার অনুমতি চেয়ে লম্বা লাইন পড়ছে। নির্দিষ্ট নথি দেখে খুব প্রয়োজন ছাড়া অনুমতি দেওয়া হচ্ছে না। অরেঞ্জ জোন ঘোষনা হতেই বেড়েছে পুলিসের নাকা চেকিং।