নিজস্ব প্রতিবেদন: পাহাড়ে আজ যুব মোর্চার ডাকে ২৪ ঘণ্টার বনধ। কালিম্পংয়ের মোর্চা কাউন্সিলর বরুণ ভুজেলের মৃত্যুর প্রতিবাদে গতকাল বনধের ডাক দেয় যুব মোর্চা। তবে মোটের ওপর বনধে প্রভাব পড়েনি দার্জিলিং পাহাড়ে। কালিম্পংয়ে বেশ কিছু দোকানপাট বন্ধ। গতকালও বরুণ ভুজেলের মৃত্যুর খবর ছড়িয়ে পড়তেই দোকানপাট বন্ধ হয়ে যায়। স্কুল কলেজ খোলা। অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে প্রচুর পরিমাণ পুলিস মোতায়েন করা হয়েছে। চলছে টহলদারি। গুরুং ঘনিষ্ঠ বরুণ ভুজেলকে গ্রেফতার করে পুলিস। কলকাতার হাসপাতালে মৃত্যু হয় বরুণ ভুজেলের। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন- প্রেমের সাজা! কলেজ ছাত্রের মাথা মুড়িয়ে দিল প্রেমিকার পরিবার


সোনাদা:
পাহাড় বনধের প্রভাব পড়েনি সোনাদাতেও। সেখানেও প্রতিদিনের মত গতিময় জীবন। দোকানপাট খুলেছে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও খোলা। এখানেও যুব মোর্চা পোস্টা ফেলেছিল বনধ সমর্থন করার জন্য। তবে তাতে সাড়া দেননি সোনাদার মানুষ। 


দার্জিলিং:
বনধের সমর্থনে দার্জিলিং শহরজুড়ে পোস্টার ফেলেছিল যুব মোর্চা। তবে তাতে বিশেষ সাড়া মিলল না। প্রতি বৃহস্পতিবারই বন্ধ থাকে দার্জিলিং শহরের দোকানপাট। সেই দোকানপাট আজও বন্ধ। স্কুল কলেজ খুলেছে। যান চলাচলও স্বাভাবিক রয়েছে। বনধের কোনও প্রভাবই পড়েনি এই শৈল শহরে। 


আরও পড়ুন- ধার শোধ না করায় নাক কেটে নিল ঋণদাতা!



কার্শিয়াং এবং মিরিক:
কার্শিয়াং এবং মিরিকেও বনধের কোনও প্রভাব লক্ষ্য করা যায়নি। দার্জিলিং জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অংশ কার্শিয়াং। কোনও বনধ হলেই জরুরি পরিষেবার গাড়ি ঢোকে না কার্শিয়াংয়ে। আজ তার ব্যতিক্রম। বনধের মধ্যেই কার্শিয়াংয়ে এল গ্যাস সিলিন্ডারের গাড়ি। মিরিকেও খুলেছে দোকানপাট। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানও দুটি জায়গাতেই খোলা। যান চলাচলও স্বাভাবিক রয়েছে দুই জায়গাতেই।