নিজস্ব প্রতিবেদন: এক যোগে পদত্যাগ করলেন কালিম্পং পুরসভার গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার বিধায়ক-কাউন্সিলারা। পদত্যাগীদের মধ্যে অন্যতম কালিম্পয়ের বিধায়ক সরিতা রাই, কালিম্পং জেলা গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সভাপতির পদে থাকা আর বি ভূজেল, জেলায় মোর্চার সাধারণ সম্পাদক কুমার চামলিং, মোর্চার কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য বিজয় সুনদাস, মোর্চার কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-সভাপতি কল্যাণ দেওয়ান এবং কালিম্পং পৌরসভার চেয়ারম্যান শুভ প্রধান। তবে পদত্যাগীরা এখনই কোনও পার্টিতে যোগদান করবে না বলে জানিয়ে দেন আর বি ভূজেল।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কিন্তু হঠাত্ কেন এমন পদক্ষেপ?


পদত্যাগীদের দাবি, দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় দেখা নেই গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার উচ্চ নেতৃত্বের। ফলে কাদের নেতৃত্বে এগোবে গোর্খাল্যান্ড আন্দোলন? প্রশ্ন ছুড়ে দিচ্ছেন পদত্যাগীরা। তাঁদের আরও প্রশ্ন, নেতৃত্বই যদি অনুপস্থিত থাকে তাহলে পাহাড়ের মানুষের দ্বারা নির্বাচিত প্রতিনিধিরা কীভাবে কাজ করবেন পাহাড়ের মানুষদের জন্য? ফলে প্রতি মুহূর্তে তাঁদের পাহাড়ের সাধারণ মানুষের নানা প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হচ্ছে।


এদিকে দীর্ঘদিন ধরে গা ঢাকা দিয়ে রয়েছেন গোর্খা জনমুক্তি মোর্চার সুপ্রিমো বিমল গুরুং। দেখা নেই দলের সাধারণ সম্পাদক রোশন গিরিরও। মোর্চা থেকে বহিস্কৃত দুই নেতা বিনয় তামাং ও অনিত থাপা জিটিএর গুরুত্বপূর্ণ পদে বসেছেন। কিন্তু তাঁরা দলের বিভিন্ন পদে বসে থেকেও কোন কাজ করতে পারছিলেন না। সেই কারণেই পদত্যাগ দাবি কালিম্পং জেলা মোর্চা নেতৃত্বের।