নিজস্ব প্রতিবেদন: পাশাপাশি দুটি ঘরে পড়ে রয়েছে ২ মেয়ে পূজা ও সীমার গালাকাটা দেহ। ঘর ভেসে যাচ্ছে রক্তে। বাজার থেকে ফিরে ভয়ঙ্কর এই দৃশ্যের মুখোমুখী হলেন মা সাগরিকা দাস। হলদিয়ার ভবাণীপুরের বড়বাড়ি এলাকার ঘটনা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন-প্রাথমিক ধাক্কা সামলে টি-২০তে অনায়াসে ৫ উইকেটে জয় ভারতের


প্রতিদিনের মতো শনিবারও ব্রজলাল চকে বাজার করতে গিয়েছিলেন সাগরিকা দাস। ফিরতে একটু দেরিই হয়। ফিরে দেখেন ওই ভয়ঙ্কর দৃশ্য। দেখেন একটি ঘরে এক মেয়ের দেহ ভেসে যাচ্ছে রক্তে। কাছে গিয়ে দেখেন তার গলার নলি কাটা। অন্য মেয়ে খোঁজ করতে দৌড়ে যান পাশের ঘরে। সেখানেও একই অবস্থা। অন্য মেয়েরও গলা কাটা। ঘর রক্তারক্তি। এমনটাই তিনি জানিয়েছেন প্রতিবেশীদের।


আরও পড়ুন-অসমে নিহতদের পরিবার পিছু ১ লক্ষ টাকা সাহায্যের ঘোষণা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের


সাগরিকার চিতকারে প্রতিবেশীরা এসে জড়ো হন সাগরিকার ঘরে। দেখেন কোনও ধারাল অস্ত্র দিয়ে গলার নলি কেটে দেওয়া হয়েছে দুই মেয়ের। তারাই পুলিসে খবর দেন। পুলিস এসে দেহ উদ্ধারের পাশাপাশি সাগরিকাকেও থানায় নিয়ে যায়। স্বামীর বিরুদ্ধেই খুনের অভিযোগ তুলেছেন সাগরিকা। স্বামী বিপ্লব দাস পলাতক। এই ঘটনার পেছেন কি পারিবারিক অশান্তি! এমন আশঙ্কার কথাও উড়িয়ে দেওয়া যাচ্ছে না। সাগরিকাকে জেরা করে রহস্য উদ্ধার করার চেষ্টা করছে পুলিস।