সকালে মিলেছিল প্রেমিকের দেহ, বিকেলে মৃত্যু হল প্রেমিকার
তৃষাকে গলায় ফাঁস বাঁধা অবস্থায় দেখতে পায় তাঁর পরিবারের সদস্যরা। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি করা হয় তাঁকে। সোমবার হাসপাতালেই তৃষার মৃত্যু হয়।
নিজস্ব প্রতিবেদন : সোমবার সকালে হালিসহরের কবিরাজপাড়ায় মোবাইল সংস্থার কর্মীর রহস্যমৃত্যুর খবর পেয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তাঁর প্রেমিকার তৃষা মন্ডল। সোমবার দুপুরে হাসপাতালে চিকিত্সা চলাকালীন তাঁর মৃত্যু হয়।
আরও পড়ুন : হালিসহরে মোবাইল সংস্থার কর্মী খুনে নয়া মোড়, আত্মঘাতী হওয়ার চেষ্টা তাঁরই প্রেমিকার!
প্রেমিক চয়ন বনিকের মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকেই কথা বলা বন্ধ করে দিয়েছিলেন তৃষা। সোমবার সকালে নিজের ঘরেই গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন তিনি। তৃষাকে গলায় ফাঁস বাঁধা অবস্থায় দেখতে পায় তাঁর পরিবারের সদস্যরা। দ্রুত তাঁকে উদ্ধার করে কল্যাণী জেএনএম হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। আশঙ্কাজনক অবস্থায় ভর্তি করা হয় তাঁকে। সোমবার হাসপাতালেই তৃষার মৃত্যু হয়।
অন্যদিকে গতকাল হাত বাঁধা অবস্থায় চয়ন বণিকের ঝুলন্ত দেহ উদ্ধারের ঘটনায় দুজনকে গ্রেফতার করে বীজপুর থানার পুলিস। অভিযুক্ত ব্যক্তিরা চয়নের বন্ধু বলে জানা গিয়েছে। রহস্যের কিনারা করতে ধৃতদের জেরা করছে পুলিস। আজ, সোমবার এদের ব্যারাকপুর আদালতে পাঠানো হয়। প্রাথমিকভাবে তদন্তকারীদের অনুমান মদ্যপান করানোর পর হাত বেঁধে শ্বাসরোধ করে খুন করা হয় চয়নকে। ত্রিকোণ প্রেমের সম্পর্কে জটিলতার জেরেই এই খুন বলে মনে করছে পুলিস।