করোনা আবহে গণপরিবহনে হয়রানি, কলকাতায় সাইকেল লেন তৈরির ভাবনা মুখ্যমন্ত্রীর
আর আনলক বাংলায় প্রথমদিন থেকেই ভোগান্তি রাস্তায়। ব্যক্তিগত যানবাহনের চাপ রাস্তাঘাটে। তবে পর্যাপ্ত বাস-অটো নেই, ট্রেন তো এমনিতেই বন্ধ। ফলে রাস্তায় বেড়িয়ে কিছু না পেয়ে কার্যত নাজেহাল সাধারণ মানুষ।
নিজস্ব প্রতিবেদন: কলকাতা-সহ সব পুলিস কমিশনারেট এলাকায় সাইকেল চালানোর বিষয়ে অনুমতি দিতে চলেছে রাজ্য সরকার। শহর থেকে জেলা আড়াই মাস পর আনলকের চ্যালেঞ্জ বাংলায়। খুলেছে সব সরকারি বেসরকারি অফিস। আর আনলক বাংলায় প্রথমদিন থেকেই ভোগান্তি রাস্তায়। ব্যক্তিগত যানবাহনের চাপ রাস্তাঘাটে। তবে পর্যাপ্ত বাস-অটো নেই, ট্রেন তো এমনিতেই বন্ধ। ফলে রাস্তায় বেড়িয়ে কিছু না পেয়ে কার্যত নাজেহাল সাধারণ মানুষ।
আরও পড়ুন: টাকা পড়ে থাকলেও বড় কাজ হচ্ছে না, নিজের এলাকার পঞ্চায়েতগুলির সমালোচনা মহুয়ার
আর এই সমস্যা লাঘব করতে সাইকেল লেনের কথাই ভাবছে রাজ্য। কোন কোন রাস্তা দুর্ঘটনা প্রবন নয়, কোন কোন রাস্তায় সাইকেল চলাচলে অনুমতি দেওয়া যাবে সেসব দিকটা পুলিসকে খতিয়ে দেখার নির্দেশ দিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। বড় রাস্তা বাদ দিয়ে ছোট এবং মাঝারি রাস্তাগুলোতে যাতে সাইকেল চালানো যায় তার জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে বলেই জানিয়েছেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।
শহর থেকে জেলা আড়াই মাস পর আনলকের চ্যালেঞ্জ বাংলায়। খুলেছে সব সরকারি বেসরকারি অফিস। আর আনলক বাংলায় প্রথমদিন থেকেই ভোগান্তি রাস্তায়। এখনও জটে গণপরিবহণ। শহর,জেলায় কিছুটা বাড়তি বেসরকারি বাস, মিনিবাস মিললেও তা পর্যাপ্ত নয়। অফিস যেতে ভরসা সাইকেল, অটো, ভাড়ার গাড়িই। বেশি সংখ্যাক বাস নামিয়ে চাপ সামালের চেষ্টা সরকারের। আর এই সমস্তদিক মাথায় রেখেই, সাইকেল লেন তৈরির কথা বলেছেন মুখ্যমন্ত্রী। এতে গণপরিবহনের কারণে মানুষের হয়রানি কিছুটা লাঘব হবে বলেই মনে করা হচ্ছে।