নিজস্ব প্রতিবেদন: আমফানে বিধ্বস্ত গোটা রাজ্য। গাছ উপড়ে, বিদুতের তার ছিঁড়ে তছনছ অবস্থা। আমফানের পর কেমন রয়েছে বেলুড় মঠ? জি২৪ ঘণ্টার প্রতিনিধি ঘুরে দেখলেন।
ঠিক গঙ্গার ধারে স্বামীজির ঘরখানা। তারই পাশে স্বামীজির আমগাছ। স্বামী বিবেকানন্দ স্বামী ব্রহ্মানন্দের মন্দিরের আশেপাশে স্বয়ং ব্রহ্মানন্দের রোপণ করা দক্ষিণ ভারতের নানা দুষ্প্রাপ্য গাছ। না ছিল না কোন আড়াল। খোলা গঙ্গা নদীর ওপর দিয়েই আছড়ে পড়েছিল বেলুরমঠে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING


কিন্তু কী অদ্ভুত স্বামীজির আমগাছের একটি ডালও ভাঙেনি। ক্ষতি হয়নি দক্ষিণ ভারত থেকে সাধ করে আনা ব্রহ্মানন্দের বৃক্ষ গুলিরও। মঠ ও মিশনের সাধারণ সম্পাদক সুবির আনন্দজি বলছেন "আমফানের মত বড় ঝড়ের ধাক্কা সামলে নিয়েছে কারণ এসব গাছের শিকর দৃঢ় আর  ঠাকুর স্বামীজি মায়ের কৃপা। যে গাছগুলো অল্পবিস্তর ক্ষতি হয়েছে তাদের এখন দেখলে বুঝতেই পারবেন না কারণ সঙ্গে সঙ্গে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিয়েছি আমরা পুনর প্রতিস্থাপনের।"
কেবলমাত্র একটি রাবার গাছ একটি আম গাছ এরকম পাঁচটি গাছ বাঁচানো সম্ভব হয়নি।


'পরিযায়ীরা নিদারুণ কষ্টে রয়েছেন', সরকারের বর্ষপূর্তির দিন স্বীকার করলেন প্রধানমন্ত্রী, লিখলেন খোলা চিঠি
মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিলেও আগামী ১ জুন থেকে খুলছে না বেলুড় মঠ।  কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, ১৬-২০ জুনের মধ্যে ভক্তরা মঠে প্রবেশ করতে পারবেন।
তবে মঠে মানা হবে একাধিক সুরক্ষাবিধি
কড়া নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যে দিয়েই মঠে প্রবেশ।
একসঙ্গে ১০ জনের বেশি মঠে প্রবেশ করতে পারবেন না ।
প্রত্যেক দর্শনার্থীকে করা হবে থার্মাল চেকিং।
জুতো রাখার বিশেষ বন্দোবস্ত থাকবে।
সময়সীমা সকাল ৯ টা থেকে ১১টা ও  বিকেল ৪টা থেকে ৬টা।
 মন্দিরের সামনে সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখেই প্রসাদ বিতরণের ব্যবস্থা হতে পারে।