নিজস্ব প্রতিবেদন: স্ত্রী ডিভোর্স চান। স্বামী চেয়েছিলেন সংসার করতে। বুঝিয়ে স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনতে গিয়েছিলেন। কিন্তু শ্বশুরবাড়ির কাছে রেললাইনের ধারে উদ্ধার হল যুবকের রক্তাক্ত দেহ। খুনের অভিযোগ করেছে পরিবার। ঘটনার পর থেকে বেপাত্তা স্ত্রী ও শ্বশুরবাড়ির লোকজন।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

স্ত্রীকে ফিরিয়ে নিয়ে যেতে এসেছিলেন স্বামী। ফেরা হল না। শ্বশুরবাড়ির কাছে উদ্ধার যুবকের ক্ষতবিক্ষত দেহ। স্বামী সংসার করতে চেয়েছিলেন। স্ত্রী চান ডিভোর্স। সেই টানাপোড়েনের মর্মান্তিক পরিণতি।


দেড় বছর আগে বংশীহারির বাসিন্দা কাশী সরকারের সঙ্গে বিয়ে হয় কালিয়াগঞ্জের নয়নমণি দেবশর্মার। তাদের একটি সন্তানও আছে। সম্প্রতি বাপের বাড়ি চলে আসেন নয়নমণি। ডিভোর্স দাবি করেন। কাশীর পরিবারের অভিযোগ, অন্য সম্পর্কে জড়িয়ে পড়েন নয়নমণি।


চুপি চুপি বিয়ে করছেন ঋতব্রত


মানতে চাননি কাশী। বার বার স্ত্রীকে ফেরানোর চেষ্টা করেন। শুক্রবার মরিয়া হয়েই কালিয়াগঞ্জে শ্বশুরবাড়ি যান তিনি। শনিবার সকালে কালিয়াগঞ্জের মহাদেবপুরে রেললাইনের ধারে উদ্ধার হয় কাশী সরকারের রক্তাক্ত দেহ। মাথায় গভীর ক্ষতচিহ্ন। খবর পেয়ে ছুটে আসেন পরিবারের লোকজন। তাদের অভিযোগ, খুন করা হয়েছে কাশীকে।


ঘটনা জানাজানি হতেই বাড়ি ছাড়েন নয়নমণি ও তাঁর পরিবার। প্রাথমিক তদন্তে পুলিসের অনুমান, এটা আত্মহত্যা নয়। সম্ভাবনা ১: কাশী সরকারকে খুন করে রেললাইনের ধারে ফেলে দেওয়া হয়। সম্ভাবনা ২: ট্রেন থেকে পড়ে গিয়ে মৃত্যু হয়েছে কাশী সরকারের। কালিয়াগঞ্জ থানায় খুনের অভিযোগ দায়ের করেছে পরিবার।


আইনের তোয়াক্কা না করেই হাওড়া দাপাচ্ছে প্রোমোটাররা