নিজস্ব প্রতিবেদন: পুজো আসছে। করোনা আবহে যখন প্রস্তুতি চলছে জোরকদমে, তখন আত্মহত্যা করলেন খোদ প্রতিমাশিল্পীই! পুকুরপাড় থেকে উদ্ধার হল ঝুলন্ত দেহ। মাথায় হাত পুজো উদ্যোক্তাদের। ঘটনাকে কেন্দ্র করে চাঞ্চল্য ছড়াল ঝাড়গ্রামের গোপীবল্লভপুরে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

জানা গিয়েছে, মৃতের নাম রবীন্দ্রনাথ দাস। বাড়ি, পূর্ব মেদিনীপুরের হলদিবাড়িতে। দীর্ঘ ৪৫ বছর ধরে ঝাড়গ্রামের গোপীবল্লভপুর থানা সার্বজনীন দুর্গাপুজোর প্রতিমাশিল্পী ছিলেন তিনি। প্রতিবছর যেমন করেন, এবারও তেমনি মণ্ডপেই প্রতিমা তৈরি করছিলেন রবীন্দ্রনাথ। ঠাকুর গড়ার কাজ প্রায় শেষ করেও ফেলেছিলেন। সাজসজ্জাটুকুই যা বাকি ছিল, কিন্তু তা আর শেষ হল না। এদিন সকালে এলাকার একটি পুকুরে পাড়ে রবীন্দ্রনাথ দাসের ঝুলন্ত দেহ দেখতে পান স্থানীয় বাসিন্দারা। খবর দেওয়া হয় গোপীবল্লভপুর থানায়। পুলিস দেহটি উদ্ধার করে ময়নাতদন্তে পাঠিয়েছে। কীভাবে মৃত্যু? এলাকার মানুষের মতে, পারিবারিক অশান্তির কারণে আত্মহত্যা করেছেন ওই প্রতিমাশিল্পী। ঘটনার তদন্তে নেমেছে পুলিস। বিপাকে পড়েছেন পুজো কমিটির সদস্যরা।


আরও পড়ুন: Malda: কলকাতার পর এবার মালদহ, বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে মৃত্যু সিভিক ভলান্টিয়ারের


বাংলায় করোনা সংক্রমণ অনেকটা নিয়ন্ত্রণে। চলতি বছরেও কোভিড বিধি মেনে পুজোর অনুমতি দিয়েছে প্রশাসন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়ে দিয়েছেন, রাতে ঠাকুর দেখার বিষয়টি নিয়ে পরে জানিয়ে দেওয়া হবে। গতবারের নির্দেশিকা বলবৎ রাখার আর্জি জানিয়ে আবার জনস্বার্থ মামলা দায়ের করা হয়েছে কলকাতা হাইকোর্টে।


(Zee 24 Ghanta App : দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির লেটেস্ট খবর পড়তে ডাউনলোড করুন Zee 24 Ghanta App)