নিজস্ব প্রতিবেদন : পঞ্চায়েত ভোটে জেলার বুথগুলিকে ৪ ভাগে ভাগ করার জন্য পুলিস সুপারদের নির্দেশ দিলেন নির্বাচন কমিশনার। অতি স্পর্শকাতর, স্পর্শকাতর, অল্প স্পর্শকাতর ও স্বাভাবিক- মোট এই ৪টি ভাগে বুথগুলিকে ভাগ করতে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ৭ তারিখের মধ্যে কমিশনে এই রিপোর্ট জমা দিতে হবে পুলিস সুপারদের। একইসঙ্গে, রানিগঞ্জ থানার ওসির বিরুদ্ধে সব দল অভিযোগ জানানোয়, ডিজি সুরজিত পুরকায়স্থকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে তদন্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বৃহস্পতিবার দফায় দফায় নবান্নে বৈঠক করেন রাজ্য পুলিসের ডিজি, মুখ্যসচিব এবং স্বরাষ্ট্রসচিব। নবান্ন সূত্রে খবর, স্পর্শকাতর এবং অতি স্পর্শকাতর বুথে দুজন করে সশস্ত্র পুলিস দেবে রাজ্য সরকার। সাধারণ বুথে ভোটকেন্দ্র ধরে সশস্ত্র বাহিনী দেওয়া হবে। বৃহস্পতিবার সন্ধে পর্যন্ত একাধিকবার পাঞ্জাব, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্র প্রদেশ এবং ওড়িশার ডিজির সঙ্গে কথা বলেন রাজ্য পুলিসের ডিজি। এই চার রাজ্য থেকেই সশস্ত্র বাহিনী পাওয়া যাবে বলে কমিশনকে জানিয়েছে নবান্ন।


আরও পড়ুন, নতুন জটে পঞ্চায়েত; দিতে হবে ৫০ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ, একজনকে সরকারি চাকরি


পরিসংখ্যান বলছে, রাজ্যের হাতে নিজস্ব ৪৬০০০ হাজার সশস্ত্র পুলিসকর্মী রয়েছে। কলকাতা পুলিসের সশস্ত্র বাহিনী সংখ্যা ১২০০০। আবগারী দফতর, বন দফতর ও কারা দফতর থেকে ২০০০ সশস্ত্র বাহিনী পাওয়া যাবে। ভিন রাজ্য থেকে আরও ১০০০০ সশস্ত্র বাহিনী পাওয়া যাবে বলে রাজ্যের দাবি।


আরও পড়ুন, রাজ্যের আর্জি খারিজ, ১৭ মে-র মধ্যে ডিএ মামলার নিষ্পত্তি করবে হাইকোর্ট


নবান্ন সূত্রে জানা গেছে, এরপরও কমিশন যদি মনে করে নিরাপত্তা ব্যবস্থা পর্যাপ্ত নয়, সেক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় বাহিনী চাইবে রাজ্য।