ওয়েব ডেস্ক : অমানবিক স্কুল। দুর্ঘটনায় আহত স্কুলছাত্রের প্রাথমিক চিকিত্সার ব্যবস্থাটুকুও করলেন না প্রিন্সিপ্যাল। বারাকপুরের সেন্ট ক্ল্যারিয়েট স্কুলের ঘটনা। স্কুলের ভূমিকায় ক্ষুদ্ধ অভিভাবকরা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

ব্যস্ত বারাকপুর-বারাসাত রোড। রাস্তার ধারেই সেন্ট ক্ল্যারিয়েট স্কুল। সকাল সকাল স্কুলের পুলকারের ভিড়। পুলকার থেকে নেমে রাস্তা পার হচ্ছিল কয়েকজন ছাত্র। সে দলেই ছিল আশিস। আচমকাই পিছন থেকে ধাক্কা মারে একটি গাড়ি। ছিটকে পড়ে দুজন। প্রায় গাড়ির তলায় চলে যায় আশিস।


আশিসকে কোনওরকমে উদ্ধার করেন এলাকার মানুষ। পৌছে দেওয়া হয় স্কুলে। কিন্তু যন্ত্রণায় কাতরাতে থাকা চতুর্থ শ্রেণির ছাত্রের চিকিত্সার ব্যবস্থাটুকুও করলেন না প্রিন্সিপ্যাল। বাবা-মাকে খবর দিয়েই দায় সারেন। প্রায় দেড়ঘণ্টা ঘণ্টা পরে স্কুলে পৌছন বাবা-মা। স্কুলের ভূমিকায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন অভিভাবকরা। পুরো বিষয় নিয়ে মুখে কুলুপ স্কুল কর্তৃপক্ষের।


বারাকপুর -বারাসাত রোডে দুর্ঘটনা রোজকার ঘটনা। মঙ্গলবারও একইজায়গায় দুর্ঘটনায় মৃত্যু হয় একজনের। তারপরও কোনও ব্যবস্থা না হওয়ায় ক্ষোভে ফেটে পড়েন এলাকার মানুষ।  এদিনের ঘটনার পর স্কুলের মধ্যে পুলকার ঢোকানোর নির্দেশ দিয়েছে বারাকপুর কমিশনারেট।


আরও পড়ুন, আইও-কে সরাতে নিজেই নিজেকে 'অশালীন মেসেজ' পাঠাত এমএ-র ছাত্রী