প্রদ্যুৎ দাস : ফের মিড-ডে মিলে বেনিয়ম? পড়ুয়াদের পাতে পড়ছে অর্ধেক ডিম, আর শিক্ষিক-শিক্ষিকাদের জন্য় আস্ত ডিম! প্রতিবাদে স্কুলে বিক্ষোভ দেখালেন অভিভাবকরা। মালদহের পর এবার জলপাইগুড়ি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

স্থানীয় সূত্রে খবর, জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ি ব্লকের ভান্ডানি নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়ে পড়ুয়া অভাব নেই। কিন্তু তাঁদের পড়াবেন কারা? স্থানীয়দের অভিযোগ, স্কুলে শিক্ষকরা সঠিক সময়ে আসেন না। শুধু তাই নয়, স্কুলে নাকি সারাক্ষণ গল্প আর মোবাইলে নিয়েও ব্যস্ত থাকেন তাঁরা! ক্লাস নেন না।


পঠনপাঠন কেন অবহেলা? এদিন স্কুলের সামনে বিক্ষোভে শামিল হন অভিভাবকরা। ক্ষোভ গোপন করেননি স্থানীয় পঞ্চায়েত সদস্য পরেশ চন্দ্র দাসও। তিনি যখন স্কুলে পৌঁছন, তখনও আসেননি শিক্ষিকরা। এরপর স্থানীয় কয়েকজন ছেলেকে সঙ্গে নিয়ে পড়ুয়াকে ক্লাস নিতে শুরু করেন পঞ্চায়েত সদস্যই।


স্রেফ স্কুলের দেরি আসা বা ক্লাস না নেওয়া নয়, ময়নাগুড়ির ব্লকের ভান্ডানি নিম্ন বুনিয়াদি বিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের মিড-ডে মিলেও ভাগ বসান শিক্ষকরা। অভিভাবকদের দাবি, শিক্ষকদের আস্ত ডিম দেওয়া হয়, আর পড়ুয়া পায় অর্ধেক ডিম! অভিযোগ প্রমাণিত হলে কড়া ব্যবস্থা নেওয়ার আশ্বাস দিয়েছেন ময়নাগুড়ি ডিআই দীপিকা বিশ্বাস।


আরও পড়ুন: ভাই, ভাই-বউকে আত্মহত্যায় প্ররোচনা প্রভাবশালী তৃণমূল নেতার! বিস্ফোরক অভিযোগ বিজেপি বিধায়কের


এর আগে, মালদহে প্রাথমিক বিদ্যালয়ে আবার শিক্ষকদের আলাদাভাবে রান্নার অভিযোগ ওঠেছিল। কীভাবে? মিড-ডে মিলের রাঁধুনিরাই শিক্ষকদের সরু চালের ভাত,  চিকেন লেগ পিস রান্না করে দিতেন নিয়মিত! কেন শিক্ষকদের স্কুলে তালাবন্দি করে রেখে বিক্ষোভ দেখান গ্রামবাসীরা।