নিজস্ব প্রতিবেদন: উদ্ধার হল জলপাইগুড়ি জেলা ক্রিকেট দলের অধিনায়ক বাপ্পা সাহার দেহ। শুক্রবার মূর্তি নদীর সেতুর খুঁটির নীচ থেকে তাঁর দেহ উদ্ধার হয়। গত ১০ জুলাই থেকে খোঁজ মিলছিল না বাপ্পার। এদিন দেহ উদ্ধারের পরেও কাটেনি রহস্য। পরিবারের প্রশ্ন খরস্রোতা নদীতে কী ভাবে স্রোতের উলটো দিকে উদ্ধার হল বাপ্পার দেহ। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

১০ দিন পর উদ্ধার হল বাপ্পা সাহার দেহ। শুক্রবার নদীখাদ থেকে উদ্ধার হয় বাপ্পার পাথরচাপা দেহ। ১০ দিন ধরে দেহে পচন ধরেছে।  দেহ থেকে বেরোচ্ছিল কটূ গন্ধ। অন্তর্বাস ছাড়া ছিল না কোনও পোশাক। খরস্রোতা নদীতে বাপ্পা যেখানে নিখোঁজ হয়েছিলেন দেহ মিলেছে সেই জায়গা থেকে স্রোতের উলটো দিকে। এতেই ফের ষড়যন্ত্রের তত্ত্বে সরব হয়েছে বাপ্পার পরিজনরা। 


গত ১০ জুলাই বন্ধুদের সঙ্গে চড়ুইভাতি করতে গিয়ে নিখোঁজ হন বাপ্পা সাহা। জানা যায় সেই সময় মত্ত অবস্থায় ছিলেন তিনি। পরিবারের তরফে অভিযোগ জানানো হয়, মদ খাইয়ে গুম করে দেওয়া হয়েছে বাপ্পাকে। বাপ্পা অন্তর্ধান রহস্যের উপযুক্ত তদন্ত দাবি করে জেলা ক্রীড়া সংস্থাও। এই মর্মে জেলাশাসককে স্মারকলিপি দেন তাঁরা। অভিযোগের ভিত্তিতে বাপ্পার বন্ধু আনন্দ সরকার-সহ ৩ জনকে গ্রেফতার করে পুলিস।  


শোকেস থেকে জিনিস বার করতে গিয়ে পায়ে লেগেছিল শুড়শুড়ি, উঁকি দিতেই শুকিয়ে গেল গলা


ওদিকে শুরু হয় বাপ্পার খোঁজ। তন্ন তন্ন করে খুঁজেও বাপ্পার সন্ধান পাননি উদ্ধারকারীরা। শুক্রবার সেতুর নীচ থেকে পচা গন্ধ পেয়ে সেখানে খোঁজাখুঁজি শুরু হয়। অবশেষে মেলে বাপ্পার দেহ। শেষ পাওয়া খবর অনুসারে, বাপ্পার দেহ এখনো সনাক্ত করেনি পরিবার।