প্রদ্যুৎ দাস: সুপারি চাষেই এখন বিকল্প আয়ের নতুন দিশা দেখছেন জলপাইগুড়ির মহিলারা।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

বাড়তি উপার্জনের নয়া দিশা দেখাচ্ছে জলপাইগুড়ির এই গ্রামের বাসিন্দারা। সেদ্ধ সুপারি কেটেই এবার থেকে আয় হবে বাড়তি অর্থ। গতানুগতিক কাজের বাইরে এহেন সেদ্ধ সুপারি কেটে বিক্রি করে স্বনির্ভর হচ্ছেন অনেকেই।


আরও পড়ুন: Bankura: নির্মীয়মান রাস্তার দূষণে জেরবার, বাঁকুড়ায় বিক্ষোভ এলাকাবাসীর


জলপাইগুড়ি শহরের ২০ নম্বর ওয়ার্ড এবং বামন পাড়ার বাসিন্দারা বছরে ছয় মাস এই কাজ করেই সংসার চালান। এভাবেই নিজেদের স্বাবলম্বী করে তুলেছেন তারা। কারোর এই টাকাতেই সংসার চলে কেউ অন্য কাজের পাশে খানিক বাড়তি আয়ের জন্য ঝুঁকছেন সেদ্ধ সুপারি কাটার দিকে।


আরও পড়ুন: Bengal Weather Today: বঙ্গে বৃষ্টির সম্ভাবনা, পরিবর্তন নেই তাপমাত্রায়


ঘড়ির কাঁটায় দুপুর বারোটা হলেই একদল মহিলা নিজেদের ভাগের সুপারি সংগ্রহ করে বসে পড়েন চাতালে। একসঙ্গে দল বেঁধে শুরু হয় কাজ। চলে নিজেদের মধ্যে হাসি, ঠাট্টা মজা।


আনন্দের সঙ্গেই বিকেল ৪টে পর্যন্ত চলে সুপারি সেদ্ধ করে খোসা ছাড়িয়ে কাটাকুটির কাজ। তারপর সেই কাটা সুপারি রোদে ভালোভাবে শুকিয়ে বস্তা বন্দী ও প্যাকেট বন্দী করে পাড়ি দেয় বিভিন্ন রাজ্য ও বিভিন্ন জেলায়।


এভাবেই প্রায় ৪০০ থেকে ৫০০ নারীর কর্মসংস্থান দিয়েছে এই গ্রামেরই আট থেকে দশটি সুপারির চাতাল। ঘরের কাজ সামলে এসে রোজ ২০০ থেকে ৩০০ টাকা উপার্জন করছেন তারা। প্রায় ৫০ কেজি সুপারি কাটলে ২৫০ টাকার মতো অর্থ উপার্জন হয় বলে জানা গিয়েছে।


(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের AppFacebookWhatsapp ChannelX (Twitter)YoutubeInstagram পেজ-চ্যানেল)