কমলিকা সেনগুপ্ত


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কলেজে কলেজে সংগঠনকে নিয়ন্ত্রণ করতে ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। এই অভিযোগে গত বুধবারই পদ থেকে অপসারণ করা হয়েছে তৃণমূল ছাত্র পরিষদের সভানেত্রী জয়া দত্তকে। তবে পদ গেলেও আশাবাদী জয়া। কারণ, আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁকে জানায়নি কিছুই। ফলে পদে ফেরার আলোর দিশা খুঁজছেন ছাত্র আন্দোলনের পোড়খাওয়া এই নেত্রী। 


জয়া দত্তের দাবি, এখনো অপসারণের কোনও চিঠি এসে পৌঁছয়নি তাঁর কাছে। ওদিকে ঘোষণা করা হয়নি তৃণমূল ছাত্র পরিষদের পরবর্তী সভাপতির নামও। এতেই জয়া মনে করছেন, আশা রয়েছে তাঁর। আর সেই আশা নিয়েই দোরে দোরে হত্যে দিচ্ছেন তিনি। বুধবার অপসারণের পরও বৃহস্পতি ও শুক্রবার তাঁকে দেখা গিয়েছে শিক্ষামন্ত্রী পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের বাড়িতে। তৃণমূলের অন্দরে পার্থর ঘনিষ্ঠ হিসাবেই পরিচিত জয়া। তাঁকেই শিখণ্ডি করে হালে পানি পাওয়ার চেষ্টা করছেন অপসৃত নেত্রী। 


ঘনিষ্ঠ মহলে জয়া জানিয়েছেন, তিনি নির্দোষ। বিনা দোষে শাস্তির মুখে পড়তে হয়েছে তাঁকে। তাই নিজেকে নির্দোষ প্রমাণে তৃণমূলের একাধিক নেতার সঙ্গে সাক্ষাতের চেষ্টা চালাচ্ছেন তিনি। শেষ পর্যন্ত তাতে কতটা কাজ হয় তা বলবে সময়। 


ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পকে ভর করেই কর্মসংস্থানে জোর রাজ্য সরকারের


জয়ার কথায়, সাংগঠনিক ব্যর্থতার জন্য সরানো হলে আপত্তি নেই তাঁর। কিন্তু তোলাবাজির দায় মেনে নেবেন না তিনি।