নিজস্ব প্রতিবেদন: জয়নগরকাণ্ডে তদন্তভার হাতে নিয়েই ৫ জনকে গ্রেফতার করল সিআইডি। শুক্রবার রাতে ভয়াবহ এই ঘটনার তদন্তভার সিআইডির হাতে তুলে দেয় রাজ্য সরকার। সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরে রাতেই আটক করা হয় ৫ সন্দেহভাজনকে। জিজ্ঞাসাবাদের পর শুক্রবার সকালে তাদের গ্রেফতার করে সিআইডি। ঘটনার পর দিন সকালেও থমথমে গোটা এলাকা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

শুক্রবার সন্ধেয় দক্ষিণ ২৪ পরগনার জয়নগরে ইন্ডিয়ান অয়েলের পেট্রোল পাম্পে তৃণমূলি বিধায়ক বিশ্বনাথ দাসের গাড়িতে হামলা চালায় একদল দুষ্কৃতী। মুহুর্মুহু গুলি ও বোমা চলে। ঘটনায় নিহত হন গাড়ির চালক গাড়ির চালক সেলিম খান, তৃণমূল নেতা সরফুদ্দিন খান-সহ আরও ১ ব্যক্তি। ঘটনার সময় গাড়িতে না থাকায় বেঁচে যান বিশ্বনাথবাবু। 



রাতেই ঘটনার তদন্তভার সিআইডিকে তুলে দেয় রাজ্য সরকার। পেট্রোল পাম্পের সিসিটিভি ফুটেজের সূত্র ধরে শুরু হয় তদন্ত। ছবি দেখে চিহ্নিত করা হয় ৫ দুষ্কৃতীকে। রাতেই তাদের আটক করেন তদন্তকারীরা। জিজ্ঞাসাবাদের পর সকালে তাদের গ্রেফতার করা হয়। 


স্থানীয় বিধায়ক বিশ্বনাথ দাসের দাবি, পরিকল্পনা করে হামলা চালিয়েছে দুষ্কৃতীরা। তদন্তের দায়িত্ব প্রশাসন নিয়েছে। তারাই বার করবে কারা কী জন্য একাজ করল। 



ওদিকে ঘটনার পরদিন সকালেও হামলার কারণ নিয়ে ধোঁয়াশায় সিআইডি। কেন এমন ভায়বহ হামলা চালানো হল তা জানতে ধৃতদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে পুলিস। হামলার পিছনে মূল মাথা কে তা জানতে চলছে জেরা। 


স্থানীয় তৃণমূল নেতৃত্ব হামলায় সিপিএম বা এসইউসিআই-এর হাত থাকতে পারে বলে অভিযোগ করেছে। অভিযোগ অস্বীকার করেছে দুই দলই।