নিজস্ব প্রতিবেদন: সব্যসাচী দত্তের বাড়িতে মুকুলের লুচি-আলুর দম পর্বের পর ফিরহাদ হাকিম স্পষ্ট করেছিলেন, তৃমমূলেই রয়েছেন বিধাননগরের চেয়ারম্যান। তবে জল্পনার অবসান হচ্ছে না। মঙ্গলবার উত্তর ২৪ পরগনার জেলা সভাপতি জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন, ''সব্যসাচীর সঙ্গে ৩ দিন আগেও কথা হয়েছিল, বলেছে দলেই থাকছে''। তবে বারাসতের তৃণমূল প্রার্থী কাকলি ঘোষ দস্তিদার আবার সব্যসাচীর মানসিক ভারসাম্য নিয়ে প্রশ্ন তুলে দিয়েছেন।    


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

এদিন মধ্যমগ্রাম পুরসভার বৈঠক শেষে জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক বলেন,''তিন দিন আগে সব্যসাচীর সঙ্গে কথা হয়েছে, তখনও বলেছিল দলের সঙ্গে রয়েছে। যদি সে দলে থাকে দলের হয়ে কাজ করবে''।



তবে সব্যসাচীকে বিঁধেছেন বারাসতের তৃণমূল প্রার্থী কাকলি ঘোষ দস্তিদার। হাবরার ইছাপুরে একটি রক্তদান শিবিরে সাংবাদিকদের সামনে সব্যসাচীর নাম না করে তিনি বলেন, উনি কি মানসিক ভারসাম্য হারিয়ে ফেলেছেন? সব্যসাচী, সায়ন্তন যিনিই দাঁড়ান, রাজনীতি এবং আদর্শ নিয়ে লড়াই। প্রার্থী নিয়ে তিনি ভাবছেন না বলে দাবি করেছেন কাকলি। তাঁর কথায়,''একেক সময় একেক রকম কথা বলছেন, কখনও বলছেন তৃণমূলে আছেন, কখনও আবার অন্য কথা। আমার দেখে মনে হচ্ছে মানসিক ভারসাম্য হারিয়েছেন!


আরও পড়ুন- খালি তিলক কাটলে হয় না, মোদী-শাহকে সংস্কৃত মন্ত্রপাঠের চ্যালেঞ্জ মমতার


অতিসম্প্রতি সব্যসাচী দত্তের বাড়িতে গিয়ে লুচি-আলুর দম খান মুকুল রায়। তারপরই শুরু হয় জল্পনা, বারাসত কেন্দ্রে বিজেপি প্রার্থী হচ্ছেন সব্যসাচী দত্ত। তবে বিধাননগর পুরসভার কাউন্সিলরদের সঙ্গে বৈঠকের পর ফিরহাদ হাকিম বলেন, ''পুরনো পরিচয়ের জন্য সৌজন্যবশত লুচি-আলুর দম খাইয়েছিলেন। তখন অভিসন্ধি বুঝতে পারেননি। সব্যসাচী দলেই থাকছেন''। সব্যসাচী দত্ত জানিয়ে দেন, দল ছাড়ার কোনও প্রশ্নই নেই। তৃণমূলেই থাকছেন।