ভিডিয়ো: চৈতন্য না থাকলে বাংলা হতো বাংলাদেশ, বললেন কৈলাস; করলেন কীর্তন
এ দিন ঢাক-ঢোল বাজিয়ে কীর্তন শিল্পীরা স্বাগত জানান বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতাকে। কীর্তনও করেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
নিজস্ব প্রতিবেদন: কীর্তন শিল্পীদের পেনশনের ব্যবস্থা করে দিয়েছে মোদী সরকার। ক্ষমতায় আসার পর বাংলার সকল কীর্তন শিল্পীরা পেনশন পাবেন বলে বারুইপুরের সভায় প্রতিশ্রুতি দিলেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। তাঁর কথায়, ''শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভু না থাকলে গোটা বাংলা বাংলাদেশ হয়ে যেত।''
রাজ্যের বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবেক্ষক কৈলাস বিজয়বর্গীয় এ দিন বলেন,''কৃষ্ণভক্তি ও রামভক্তির ভূমি বাংলা। চৈতন্য মহাপ্রভুর পরম্পরাকে আপনারা বহন করে চলছেন। ভক্তিরসের গঙ্গা এখানে প্রবাহমান। চৈতন্য মহাপ্রভু না থাকলে গোটা বাংলা বাংলাদেশ হয়ে যেত। ''
প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বলে কীর্তন শিল্পীকে পেনশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে বলে জানান বিজেপির কেন্দ্রীয় পর্যবক্ষেক। তাঁর কথায়,''ষাট বছর পরে কীর্তন শিল্পীরা গাইতে পারেন না। তখন আয় হয় না। সংসারের বোঝা হয়ে ওঠেন তাঁরা। প্রধানমন্ত্রী ও স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে কীর্তন শিল্পীদের কথা বলি। তাঁদের পেনশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। এখন ১২০০ শিল্পী পাবেন। ক্ষমতায় আসার পর সবাইকে দেওয়া হবে।''
এ দিন ঢাক-ঢোল বাজিয়ে কীর্তন শিল্পীরা স্বাগত জানান বিজেপির কেন্দ্রীয় নেতাকে। কীর্তনও করেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়।
কিষান সম্মান নিধি যোজনায় বাংলার কৃষকদের বঞ্চিত করা হয়েছে বলে মন্তব্য করেন কৈলাস বিজয়বর্গীয়। বলেন, বাংলার কৃষকরা বছরে ৬ হাজার টাকা পাঠাননি। নরেন্দ্র দাদা ঠাকা পাঠান, এটা চাননা দিদি। দিদি তালিকা পাঠালে আপনারা বছরে ৬ হাজার টাকা পাবেন। এতে নরেন্দ্র মোদীর জনপ্রিয়তা আরও বাড়বে, এই আশঙ্কায় বাংলার কৃষকদের বঞ্চিত করেছেন মমতা।''