নিজস্ব প্রতিবেদন: একদিকে শিয়রে ইয়াসে। এরই সঙ্গে দোসর ভরা কোটাল। এই পরিস্থিতি সমুদ্রে জল বাড়ছে। ফলে ভাসল কপিলমুনির আশ্রম। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: Yaas Update: ডায়মন্ডহারবারে ঢুকে পড়ল ফুঁসে ওঠা হুগলি নদীর জল


জানা গিয়েছে, কপিলমুনির মন্দিরের প্রায় অর্ধেক অংশ জলের তলায় চলে গিয়েছে। জল ঢুকেছে মন্দিরের ভিতরেও। সমুদ্রে প্রবল জলোচ্ছ্বাস থাকায় ভেসেছে আশপাশের বিস্তীর্ণ এলাকা। সমুদ্রের নোনাজল ঢুকে যাওয়ায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষ জমি। ভেসে গিয়েছে বহু মানুষের বসত বাড়ি। আগেই ওই এলাকা থেকে সাধারণ মানুষকে নিরাপদ আশ্রয়স্থলে সরিয়ে আনা হয়েছে। তাঁদের খাবারেরও ব্যবস্থা করা হয়েছে। করোনা পরিস্থিতিতে যাতে কোনও মতেই সংক্রমণ না ছড়াতে পারে, সেদিকেও নজর রাখা হচ্ছে।



আরও পড়ুন: YAAS Updates: ফুঁসছে বিদ্যাধরী, বাঁধ ভেঙে প্লাবিত সন্দেশখালি, গ্রাম ছাড়ছেন বহু


প্রবল জলোচ্ছ্বাসে ইতিমধ্যেই দক্ষি ২৪ পরগনায় ভেঙেছে একাধিক বাঁধ। সন্দেশখালি, গোসাবা, কুলতলিতে বাঁধ ভেঙে জলমগ্ন হয়েছে বিস্তীর্ণ এলাকা। মহেশতলার ২০ নম্বর ওয়ার্ডের উলুডাঙ্গায় হুগলি নদীর বাঁধে ভাঙন ধরেছে। ফলে জল ঢুকতে শুরু করেছে ইটখোলায় । ইতিমধ্যে মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, দক্ষিণ ২৪ পরগনার ১৫টা এলাকায় প্রবল গতিতে গ্রামে জল ঢুকেছে।  পূর্ব মেদিনীপুরে ৫১টি বাঁধ ভেঙেছে। লো লাইন এলাকায় বন্যা হয়ে গিয়েছে। গোসাবার গ্রামে বিদ্যাধরী নদীর জল ঢুকে গিয়েছে। শংকরপুর, তাজপুর স্টেশন ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। এখনও পর্যন্ত ২০ হাজার বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। নন্দীগ্রামে সোনাচুড়া-সহ বিভিন্ন গ্রাম ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে