ওয়েব ডেস্ক: বাস্তুশাস্ত্র কোনও বুজরুকি নয়। সম্পূর্ণ বিজ্ঞান। দেশের অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খড়গপুর আইআইটিতে চলতি বছরের সিলেবাসেই চালু  হতে চলেছে বাস্তুশাস্ত্র। সুপ্রাচীন এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের অধ্যাপকদের মতে, মানুষের জীবনে প্রকৃতি থেকে আসা পজিটিভ এনার্জিকে ব্যবহারের বিজ্ঞানই হল বাস্তুশাস্ত্র। যা মেনে চললে অনেক বিপদ থেকেই মিলতে পারে মুক্তি।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

মনে অশান্তি?  
পদে পদে বাধা? বিপদ? 
ঝঞ্ঝাটে দুর্বিষহ জীবন?
শরীরে হাজার রোগের বাসা?
পড়াশোনায় মন নেই সন্তানের?


সংসারী মানুষের কাছে এসবই অতি চেনা ঝঞ্ঝাট। আধুনিক বিজ্ঞান বলছে,  পরোক্ষভাবে বাস্তু শাস্ত্র দিয়েই এসব সমস্যার অনেকটাই মোকাবিলা সম্ভব।  আপনার ঘর তৈরি করুন বাস্তুবিজ্ঞান মেনে।প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা এই বাস্তুশাস্ত্রকেই সম্পূর্ণ বিজ্ঞানের মান্যতা দিতে চলেছে দেশের প্রযুক্তি ও বিজ্ঞানসাধনার অন্যতম শিক্ষা প্রতিষ্ঠান খড়গপুর আইআইটি। স্নাতক স্তরের স্থাপত্য বিভাগের ২০১৭-১৮-র সিলেবাসে যুক্ত হচ্ছে বাস্তুশাস্ত্র। বাস্তুশাস্ত্র কি বিজ্ঞান?


অধ্যাপক জয় সেনের মতে, বাস্তু শাস্ত্রের চর্চা আজকের নয়। ভারতীয় সংস্কৃতির গভীরে মিশে এই বিজ্ঞান। এই প্রসঙ্গেই তিনি তুলনা টেনেছেন দেশের সুপ্রাচীন শহর বারানসীর। তাঁর দাবি, বাস্তু মেনেই শহর গড়ে উঠেছিল বলেই এতবছর পরেই টিকে রয়েছে ইতিহাসের সুপ্রাচীন স্থাপত্য।


নিরন্তর চর্চা। গভীর অনুশীলন। এবং তার ব্যবহারিক প্রয়োগ। দেশের সুপ্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মতে বাস্তুশাস্ত্র এক প্রকৃতি বিজ্ঞান। প্রকৃতির শক্তিকে ব্যবহারিক জীবনে প্রয়োগের এই ফলিত বিজ্ঞান মেনেই তৈরি হয়েছে বাস্তুশাস্ত্র।