নিজস্ব প্রতিবেদন: ক্ষেপা ছেলের  ক্ষেপি মা। কাটোয়ায় কালীর আরেক নাম  ক্ষেপিমা ।  ভক্তের পরিচয়ে পরিচিতি । যেমন ভক্তের পরিচয়ে  ফিরিঙ্গি কালী, ডাকাত কালী, সেরিনা কালী কত নাম। তেমনি কাটোয়ার ক্ষেপিমা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

গঙ্গার  ঘাট থেকে মেরেকেটে ৫০০ মিটার দূরে, ঠিক যেখানে কেশবভারতীর কাছে দীক্ষা নিয়েছিলেন চৈতন্য দেব, সেই বৈষ্ণব  ভাবধারা এলাকায় থাকতেন নরেন ক্ষেপা। সেই ক্ষেপা নরেনের কালী ক্ষেপি মা।


আরও পড়ুন- কালীপুজোয় আরও বৃষ্টি, চোখ রাঙাচ্ছে নিম্নচাপ


নরেন ক্ষেপার সময়টা অবশ্য চৈতন্যের সময় নয়। কয়েক শতাব্দী পর।   সেই বৈষ্ণবভূমে শক্তির আরাধনা। ক্ষেপিমার কাছে কিছু চাইলে খালি হতে ফেরত যেতে হয়না, ভক্তদের এমনই বিশ্বাস। সেই বিশ্বাস ক্ষেপিমাকে সাজিয়েছে সাড়ে তিন কেজির বেশি  সোনার গয়নায়। আগের দিন থেকে গয়না পড়ানো হয় কড়া পাহারায়। বসেছে সিসিটিভি।



আরও পড়ুন- পশ্চিমবঙ্গে কিছু জনপ্রিয় কালীপুজোর প্রচলিত ইতিহাস


সকাল থেকে ভক্তদের ভিড়। পুজো শুরু সকাল থেকে। আদতে ভোর চারটে থেকে  শুরু হয় পুজো। মঙ্গল আরতি দিয়ে ক্ষেপি মাকে আহ্বান করে।  ক্ষেপি মা-র দর্শনে দিনরাত ভক্তদের সমাগম হয়।