নিজস্ব প্রতিবেদন: এমআরআই করাতে গিয়ে মৃত্যু হল এক তরুণীর। মৃত্যুর পর পরিবারের সদস্যদের না-জানিয়ে তরুনীকে বেসরকারী নাসিংহোমে ভর্তি করে দেওয়ার অভিযোগ ইংরেজবাজার শহরের এক  বেসরকারি প্যাথোলজি সংস্থার বিরুদ্ধে। থানায় অভিযোগ দায়ের করেছে তরুণীর পরিবার।  অভিযোগ জানানো হয়েছে মালদার জেলাশাসক ও মুখ্যমন্ত্রীর দফতরে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

দেবপ্রিয়া দাস নামে ২৮ বছরের এই তরুণীর মাথাযন্ত্রণার কারণে কলকাতার এক স্নায়ুরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিচ্ছিলেন। চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই শনিবার  ইংরেজবাজারের নামি কেন্দ্রে এমআরআই করাতে যান তিনি। রোগিনীর পরিবারের অভিযোগ, এমআরআইয়ের পর আর জ্ঞান ফেরেনি দেবপ্রিয়ার। এর পর পরিবারকে কিছু না জানিয়েই প্যাথলজি কেন্দ্রের অধীনস্থ নার্সিংহোমের সিসিইউতে ভর্তি করে দেওয়া হয় দেবপ্রিয়াকে। বেশ কিছুক্ষণ তাঁর খবর না পেয়ে নার্সিংহোম কর্তৃপক্ষকে চাপ দেন রোগিনীর পরিজনরা। তখন মৃত্যুসংবাদ জানানো হয় তাঁদের। 


স্বামীর সন্দেহের বলি? পাটক্ষেত থেকে উদ্ধার হল বধূর দগ্ধ দেহ


এই ঘটনায় চিকিৎসা গাফিলতির অভিযোগ তুলে ইংরেজবাজার থানার দারস্থ হন দেবপ্রিয়ার পরিবারের সদস্যরা। এই বিষয়ে নাসিংহোম কর্তৃপক্ষ ও চিকিৎসা পরিষেবা কেন্দ্রের কর্তারা মুখে কুলুপ দিয়েছেন। তবে দেবপ্রিয়ার মৃত্যু নিয়ে তাদের দেওয়া রিপোর্ট বারবার পরিবর্তন হয়েছে বলে দাবি করেছেন মৃতের বাবা। 
রেল পুলিশের কর্মরত দিলীপকুমার দাস কর্মসূত্রে আলিপুরদুয়ারের বাসিন্দা। চিকিত্সা করাতে মেয়েকে কলকাতায় নিয়ে গিয়েছিলেন তিনি। তাঁর অভিযোগ, মেয়েকে মেরে ফেলেছে প্যাথলজি ল্যাবরেটরি কর্তৃপক্ষ।