ওয়েব ডেস্ক: গুণমুগ্ধের সংখ্যা কম নয়। স্বীকৃতি জগতজোড়া। তবু একটা না পাওয়া ছিল। সরকারি স্বীকৃতি। এবার সেটা মিলল। চন্দননগরে আলোক শিল্পের হাব হচ্ছে। শিল্পীরা বলছেন এতদিনে আমরাও শিল্পীর মর্যাদা পেলাম।


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

হেমন্তের হিম ঝরা রাতে আলোর বন্যা। আলো সুর তোলে এখানে। হাজার হাজার  বিস্ময় ভরা চোখ এখানে পথ হাঁটে, খোঁজে বেঁচে থাকার স্বাদ। যা ছিল না, যা হবে না--অথবা যা প্রতিদিনের বাস্তব, আলোর বন্যায় এখানে সব জাগ্রত। চন্দননগরের আলো শুধু দৃষ্টি সুখের উল্লাস নয়। সৃষ্টি সুখের প্রেরণায়  নতুন নতুন ভাবনার  ল্যবরেটরি। সেই চন্দননগরে আলোক শিল্পের হাব হবে। ঘোষণা করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। শিল্পীরা বলছেন, দেশে বিদেশে সর্বত্রই চন্দননগরের আলোকসজ্জা সমাদৃত। কিন্তু সরকারি স্বীকৃতি ছিলনা। মুখ্যমন্ত্রী সেই স্বীকৃতি দিলেন।


প্রতি বছর বদলাচ্ছে।  যেন বিবর্তনের ধারা বেয়ে চন্দননগরের আলো আরও উজ্জ্বল হয়ে উঠছে। কিন্তু সেই যে পুরনো, যেখান থেকে সৃষ্টি, হারিয়ে যাচ্ছে। একটি জাদুঘর হলে ভালো হয়, শিল্পীদের পুরস্কার দেওয়ার ব্যবস্থা থাকলে ভালো হয়, আর্জি শিল্পীদের। চন্দননগরের মেয়র রাম চক্রবর্তী উচ্ছসিত মুখ্যমন্ত্রীর ঘোষণায়, শিল্পীদের মত তিনিও  বিশ্বাস করেন নতুন হাব চন্দননগরের আলোক শিল্পে জোয়ার আনবে।