Bengal News Live Update: বিরাট-রোহিতকে নিয়ে বড় খবর! আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে টি২০ সিরিজ়ের দল ঘোষণা
Bengal News LIVE Update: একনজরে দেখে নিন সব থেকে বড় খবর শুধুমাত্র জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: একনজরে দেখে নিন আজকের সব থেকে বড় খবর শুধুমাত্র জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালে। দেখতে থাকুন, LIVE UPDATES-
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)
Latest Updates
লোকসভা নির্বাচন তৃণমূল কংগ্রেসের কাছে এবার বড় বিষয়। ভোটের আগে প্রস্তুতি হিসেবে জেলা ভিত্তিক বৈঠক শুরু করছে ঘাসফুল শিবির। সূত্রের খবর, বুধবার হবে পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা নিয়ে বৈঠক। বিকেল চারটেয় কালীঘাটে এনিয়ে বৈঠক করবেন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। বৈঠকে থাকবেন বিধায়ক, পুরসভার চেয়ারম্যান, ভাইস চেয়ারম্যানরা। থাকবেন পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ও সহ সভাপতিরা।
আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে টি-টোয়েন্টি সিরিজ়ের জন্য ১৬ জনের দল ঘোষণা করল ভারত। শোনা গিয়েছিল অধিনায়ক পদ থেকে সরে যেতে পারেন রোহিত শর্মা। এমনকী টিম থেকে বাদ পড়তে পারেন বিরাট কোহলিও. কিন্তু অবশেষে সমস্ত জল্পনার শেষে ঘোষিত হল টিম। অধিনায়কের ভূমিকাতেই বহাল রইলেন রোহিত, টিমে আছেন বিরাটও।
আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে টি২০ সিরিজ়ের দল ঘোষণা
রোহিত শর্মা (অধিনায়ক)
বিরাট কোহলি
শুভমন গিল
যশস্বী জয়সওয়াল
তিলক বর্মা
রিঙ্কু সিংহ
জীতেশ শর্মা (উইকেটরক্ষক)
সঞ্জু স্যামসন (উইকেটরক্ষক)
শিবম দুবে
ওয়াশিংটন সুন্দর
অক্ষর প্যাটেল
রবি বিষ্ণোই
কুলদীপ যাদব
আরশদীপ সিংহ
আবেশ খান
মুকেশ কুমারনেতাই দিবসে লালগড়ে মোমবাতি মিছিল শুভেন্দু অধিকারীর। সেখান থেকেই অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে চ্যালেঞ্জ ছুড়লেন শুভেন্দু। তিনি দাবি করেন, 'ডায়মন্ডহারবারে বিজেপি প্রার্থীই জিতবে। গণতান্ত্রিকভাবে ভোট করতে দিন, লুঠ করবেন না। বিরোধী দলনেতা হিসাবে যেখানে যাওয়ার যাব। ডায়মন্ডহারবারে যদি নওশাদ দাঁড়ায় তাহলে অভিষেক তৃতীয় হবে'। অভিষেকের 'ডায়মন্ড' মডেলকে কটাক্ষ শুভেন্দুর। এদিন নেতাই থেকেই চ্যালেঞ্জ জানালেন শুভেন্দু।
দেশের সব রাজ্য একশো দিনের টাকা পেয়েছে। আমরা পাইনি। আমরা দিল্লি গিয়েছিলাম। আন্দোলন করেছি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নেতৃত্ব আমাদের আন্দোলন চলছে। ২০২১ সালে দল আমাকে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিতে বলেছিল। আমি দিয়েছি। ২০২৩ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে দল আমাকে নবজোয়ার করতে বলেছিল। আমি তা করেছি। দিদির সুরক্ষাকবচ কর্মসূচি নিয়ে দল আমাকে ২ কোটি মানুষের কাছে পৌঁছে যাওয়ার দায়িত্ব দিয়েছিল। আমি আমার সাধ্যমত তা করেছি। ২০২৪ সালেও দল যদি কোনও দায়িত্ব দেয় তাহলে আমি তা অক্ষরে অক্ষরে পালন করার চেষ্টা করব। কিন্তু মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অত্যন্ত সুসংঘটিতভাবে দল চালাচ্ছেন। আমার যতটুকু সাংগঠনিক ক্ষমতা রয়েছে তার সবটুকু দিয়ে আমি দলের পাশে দাঁড়াব। এতে দ্বিমত কোথায়? হ্যাঁ, আমি বলেছি বয়স হলে কর্মক্ষমতা কমে। আমি ২ মাস রাস্তায় ছিলাম। নবজোয়ার করেছি। আমার বয়স ছিল ৩৬। আমার ৭০ বছর বয়স হলে আমি পারব ২ মাস রাস্তায় থাকতে? পারব না। এটাই সত্যি। এটা মানতেই হবে। আমার কর্মক্ষমতা ২০ বছর পর একটু হলেও কমবে। এটা অস্বীকার করার কী আছে? তার মানে এই না যে অভিষেক বলেছে, আমি আর দলের কাজ করব না। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দল চালাচ্ছেন। তাঁর কর্মীরা তাঁর সঙ্গে রয়েছেন। নতুন যারা দলে এসেছেন তারাও রয়েছে। যদতিন প্রাণ থাকবে ততদিন তৃণমূলের সঙ্গে আছি। জয়বাংলা বলব। এতে গৃহদাহ, অন্তদ্বন্দ্ব কোথা থেকে আসছে? ২০২৪ সালে আমি যদি প্রার্থী হই তাহলে তে াআমরা বাড়তি দায়িত্ব রয়েছে। যে পঞ্চায়েতর নেতা তাকে তো তার পঞ্চায়েত দেখতে হবে। বারবার আমি বলি, মানুষ শেষ কথা বলে। মানুষ না চাইলে সবার মূল্য শূন্য।
অভিষেক বলেন-
করোনার সময়ে কাউকে অভূক্ত থাকতে দিইনি। রোজ ৪০ হাজার টেস্ট করিয়ে পজিটিভিটি রেট ২ শতাংশ কমিয়েছি। ডক্টরস অন হুইল চালু করেছিলাম। গাড়ি করে ডাক্তার পাঠানো হয়েছিল গ্রামে গ্রামে। শুধু তাই নয়, তার পর একডাকে অভিষেক কর্মসূচি চালু করা হয়েছিল। একটি ফোন নম্বর চালু করা হয়েছিল। প্রায় ১৭ লাখ মানুষ ওই ফোন নম্বর যোগাযোগ করে তাদের সমস্যার খতা জানিয়েছেন।
সবথেকে সেরা পুলিসে ডিস্ট্রিক্টের স্থান পেয়েছে ডায়মন্ডহারবার পুলিস ডিস্ট্রিক্ট। দেশের ১৪০ কোটি মানুষের মধ্যে ৮ কোটি মানুষ রয়েছেন যাদের বয়স ৬০ এর বেশি। কেন্দ্র চাইলে এদের সাহায্য করতে পারে না! তা না করে প্রধানমন্ত্রী বিমান কিনেছেন ৮ হাজার কোটি টাকার।ডিওয়াইএফআইয়ের ডাকা বিগ্রেডে এসে মৃত্যু পূর্ব মেদিনীপুর জেলার সিপিএমকর্মী শক্তিপদ জানার। জানা যায় রেড রোডে স্ট্রোক হয়ে যায় তাঁর। প্রচন্ড ভিড়ের কারণেই স্ট্রোক হয় তাঁর। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় এসএসকেএমে। সেখানেই ইমার্জেন্সিতে ঢোকানোর সময় চিকিৎসকরা জানান তিনি মৃত।
পৈলানের সভায় অভিষেক বলেন-
আমরা আজ একশো জনকে চেক দিয়েছি। আজ রবিবার। ব্যাঙ্ক বন্ধ। আগামী ৩ দিনের মধ্যে আমাদের ১৬৩৮০ কর্মী-সমর্থক ৭৬,১২০ জনের অ্যাকাউন্টে ১ হাজার টাকা করে পৌঁছে দেবে। ভারতের কারও লোকসভা কেন্দ্রে, এমনকি প্রধানমন্ত্রীর লোকসভা কেন্দ্রের এজিনিস হয়নি। কেউ করে দেখাতে পারেনি।আজ অন্য দলেরও সভা হচ্ছে। তার সঙ্গে এই সভার তফাত হল এখানে মানুষ তাদের স্বপ্ন বাস্তবায়ন হতে দেখতে পাচ্ছে। এটাই ডায়মন্ডহারবার মডেল।
আর ২ মাস পর নির্বাচন ঘোষণা হয়ে যাবে। আমি চাইলেই বলতে পারতাম আমাকে জেতান বা তৃণমূল প্রার্থীদের জেতান। তারপর এই বিষয়টি অগ্রাধিকার দিয়ে দেখব। কিন্তু না। ওই নীতিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বিশ্বাসী নয়। আমি যা কথা দিই তা রাখি। আমি কাজ করে দেখাই তারপর বলি কাজের হিসেব নিন তারপর ঘাসের উপরে ভোট দিন। ৭৬১২০ জন যারা এই সভা থেকে বার্ধক্যভাতা পাচ্ছেন তাদের কথা দিচ্ছি, আমাদের রাজ্যসকার খুব শীঘ্রই বার্ধক্যভাতা চালু করবে। কেন্দ্রের উপরে আমরা আস্থা নেই। যদি করে তাহলে আমাদের মানবিক রাজ্য সরকারই করবে। আমাদের ১৬৩৮০ জন প্রতিনিধি আমাদের সহ্গে সহযোগিতা করেছে বলেই আমরা আমাদের স্বপ্নের প্রকল্পকে বাস্তবায়িত করতে পেরেছি।
গত ১০ নভেম্বরের সভা থেকে কথা দিয়েছিলাম ১ জানুয়ারি থেকে বার্ধক্যভাতা চালু করব বলেছিলাম। দুমাস সময় লেগেছে। তারপর এই সভা করছি। গত ২ মাস ধরে ৭৬,১২০ রেজিস্ট্রেশন হয়েছে। তারপর ভেরিফিকেশন হয়েছে। কার প্রয়োজন রয়েছে, কার প্রয়োজন নেই। সেসব দেখেই ওই ৭৬১২০ জনকে ১ হাজার টাকা প্রতি মাসে দিতে পারি তা ঠিক করেছি।
একাত্তরটি অঞ্চল আর ৯২-৯৩টি ওয়ার্ড, ১৬৪টি সভা আজ ডায়মন্ডহারবারের বিভিন্ন এলাকা জুড়ে হচ্ছে। ওইসব সভা থেকে এলাকার সমাজসেবীরা গরিব বয়স্ক মানুষের হাতে ১ হাজার টাকার চেক তুলে দিচ্ছেন।
প্রথমবার যখন ডায়মন্ডহারবারের সাংসদ হিসেব আমার নাম করা হয় তখন এই মাঠ থেকেই আমি আমার প্রথম সভা করছিলাম। এই অনুষ্ঠান কথা দিয়ে কথা রাখার অনুষ্ঠান। প্রতিটি ভোটে আমার রাজনৈতিক কর্মসূচি এই মাঠ থেকেই শুরু করি। তাই আজকের এই বার্ধক্যভার যে অনুষ্ঠান, কথা দিয়ে কথা রাখার যে অনুষ্ঠান, প্রতিশ্রুতি পূরণের য়ে অনুষ্ঠান সেটা এই মাঠেই করব বলে ঠিক করলাম। বললেন অভিষেক।
আপনারা আমাকে সাংসদ করে দিল্লিতে পাঠিছিলেন। আমার সামর্থমতো কখনও জল, কখনও কল দিয়ে আপানাদের পাশে থাকার চেষ্টা করেছি।
পৈলানের সভায় বললেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
এই বাংলার টাকা কারও কারও বিদেশিনি বান্ধবীর অ্যাকাউন্টে পাচার হয়েছে। যারা স্কুলে, কলেজে চাকরি করতে পারতো সেইসব যুবকদের নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে।
একটা কাকুর গলার স্বরে কিছুটা ধরা পড়েছে কীভাবে দুর্নীতির টাকা লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে ঢুকেছে। ছমাস ধরে ইডি সিবিআই কাকুর গলার স্বর বের করতে পারছিল না। যদি একটা কাকুর গলার স্বর নিতে ৬ মাস লাগে তাহলে একটা পিসির গলার আওয়াজ বন্ধ করতে কত মানুষ লাগবে? আরও মানুষের কাছে যেতে হবে।
দেশকে বাঁচাতে হলে আগে বাংলার পুনর্জাগরণ দরকার। বাংলা ভবিষ্যতে দেশকে পথ দেখাবে। আমাদের সংবিধান, আমাদের যুক্তরাষ্ট্রীয় কঠামো আমাদের বাঁচাতে হবে।
ওরা বলেছিল লাল হঠাও, দেশ বাঁচাও। লাল হঠেছে কিন্তু দেশ বাঁচেনি। দেশ বাঁচাতে হলে লালকে বাঁচাতে হবে।
মিডিয়াকে মমতা বললেন একশা দিনের টাকা আনতে দিল্লি যাচ্ছেন। আর ওদিকে দিল্লি গিয়ে বললেন, দাদা পায়ে পড়ি রে ভাইপোটাকে বাঁচা......
এই বাংলার টাকা কারও কারও বিদেশিনি বান্ধবীর অ্যাকাউন্টে পাচার হয়েছে। যারা স্কুলে, কলেজে চাকরি করতে পারতো সেইসব যুবকদের নিয়োগে দুর্নীতি হয়েছে।
একটা কাকুর গরাল স্বরে কিছুটা ধরা পড়েছে কীভাবে দুর্নীতির টাকা লিপস অ্যান্ড বাউন্ডসে ঢুকেছে। ছমাস ধরে ইডি সিবিআই কাকুর গলার স্বর বের করতে পারছিল না। যদি একটা কাকুর গলার স্বর নিতে ৬ মাস লাগে তাহলে একটা পিসির গলার আওয়াজ বন্ধ করতে কত মানুষ লাগবে? আরও মানুষের কাছে যেতে হবে।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় মনে করেন কেউ খুন হলে তাদের পরিবারকে একটা চাকরি দিয়ে পুষিয়ে দেব। বাংলার মানুষ বলছে আর পুষিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা আর মমতা নেই। তুমি ভাইপোকে বাঁচাতে গিয়েই ফতুর হয়ে যাবে।
পার্থ চ্যাটার্জি জেলে রয়েছে, অনুব্রত জেলে রয়েছে, বালু জেলে। এইসব আলু বালু জেলে যাবে।
এই জনসভায় এমন পদযাত্রী রয়েছেন যিনি ৩৭ বছরে ৩৮টা মামলা খেয়েছে। কিন্তু জেনে নাও মিথ্যে মামলা দিয়ে, জেল জরিমানা করে বামপন্থাকে আচকানবো যায় না।
কত পেলে, কত খেলে তার হিসেব বাংলার মানুষকে দিতে হবে: মহম্মদ সেলিম
বাংলায় যে ভুত বাস করছে সেই ভুতকে তারাতে হবে: মহম্মদ সেলিম
'যাঁরা চুরি করছে, রাজ্যের মানুষ তাঁদের শাস্তি চাইছে। যৌবনকে দেখে বলছে, তোমরা পারবে। ৫৬ নয়, ৩৫৬ নয়, মুষ্টিবদ্ধ হাত আপনারা যদি আকাশের দিকে তুলে ধরেন, মাথা উচু করে শপথ নেন, বাংলাকে বাঁচাতে, আমাদের শিল্প, কৃষ্টি, ঘর, মা-বোনদের ইজ্জত, ঐতিহ্য, ইতিহাস রক্ষার জন্য যদি এককাট্টা হন, কোনও দিল্লি পারবে না': মহম্মদ সেলিম
‘‘যে মাঠে বলেছিল খেলা হবে, তার দখল নিতে এসেছি’’: মিনাক্ষী
‘রেল বিক্রি করছে, নদী-নালা বিক্রি করছে’: মীনাক্ষী মুখার্জি
দুষ্কৃতীদের গুলিতে মৃত্যু তৃণমূল নেতা সত্যেন চৌধুরীর। বাইকে করে দুই দুষ্কৃতী এসে তৃণমূল নেতার মাথা লক্ষ্য করে গুলি চালায়। তড়িঘড়ি তাঁকে নিয়ে যাওয়া হয় মুর্শিদাবাদ মেডিক্যাল কলেজে। তবে শেষরক্ষা হল না।
আজ ব্রিগেডের সমাবেশে ঝাড়গ্রাম থেকে চোখে পড়ার মত লোক রওনা হয়েছে। গতকাল রাত থেকে দফায় দফায় যে ভাবে কোলকাতার উদ্দেশ্যে লোক রওনা হয়ছে তা বর্তমান সরকারকে চিন্তায় ফেলতে বাধ্য। ঝাড়গ্রাম জেলা থেকে প্রায় ১৯টা বাস ২২টা পিকাপ ভ্যন এবং ৫টা ট্রেনে ভাগ করে করে দফায় দফায় যুব থেকে সিনিয়ার সকলেই রওনা দিয়েছে ব্রিগেডের উদ্দেশ্যে। তৃনমূল, বিজেপির বিরুদ্ধে দূর্নিতি ও গ্রেফতারের দাবিতে ব্রিগেড অভিযান। সকালে স্টেশনে মিছিল ও করে বাম নেতা কর্মীরা।
কোচবিহার থেকে শুরু হওয়া ডি.ওয়াই.এফ.আই এর ইনসাফ যাত্রা আজ রবিবার এসে পৌছবে কলকাতার ব্রিগেড ময়দানে। সেখানেই হবে মহাসমাবেশ। সেই সমাবেশে যোগ দিতে ভোরবেলা থেকে আসানসোল শিল্পাঞ্চলের বিভিন্ন এলাকা থেকে বাম কর্মী সমর্থকরা ট্রেনে বাসে কলকাতা যেতে শুরু করেছে। বিধান ও কোলফিল্ড এক্সপ্রেস ছাড়াও বাসে করে কর্মী ও সমর্থকরা যাচ্ছেন ব্রিগেডে।
৭ ই জানুয়ারি নন্দীগ্রামের ভাঙাবেড়াতে নন্দীগ্রাম ভূমি উচ্ছেদ প্রতিরোধ কমিটির উদ্যোগে তৃণমূল ও বিজেপি দুই রাজনৈতিক দলের শহীদ স্মরণ সভা অনুষ্ঠান। অপরদিকে শহীদ মিনারে বিজেপির শহীদ স্মরণ সভা অনুষ্ঠান! গতকাল রাতেই তৃণমূলের শহীদ স্মরণ সভা ঘিরে তৈরী হয়েছিল বিতর্ক, তৃণমূলের সভা মঞ্চের পাশেই তৃণমূল মুখপাত্র কুনাল ঘোষের নামে পড়েছিল পোস্টার। রবিবার ভোর ৫ টা নাগাদ তৃণমূলের স্মরণ সভায় উপস্থিত ছিলেন জেলা চেয়ারম্যান, জেলা সভাপতি, কুনাল ঘোষ, সহ অন্যান্য নেতৃত্বরা। সভা মঞ্চ থেকে শুভেন্দু আধিকারিকের কটাক্ষ করেন কুনাল ঘোষ। পুরোনো দিনের সিপিএম শুভেন্দুর সঙ্গে শহীদদের অপমান করতে যাচ্ছে। বিজেপির সঙ্গে হাত মিলিয়ে আছে সিপিএম আইএসএফ। জেলা সভাপতিকে নির্দেশ দেন সংঘঠনের শীর্ষনেতা যারা ছিলেন যারা আছেন তাঁদের নিয়ে বৈঠক ডাকুন, সকলকে বসিয়ে সাজিয়ে নিন, কেন্দ্রীয় সরকার টাকা দিচ্ছেনা, বিজেপি পরিচালিত পঞ্চায়েত ঘেরাও করে অচল করুন। সুফিয়ান কে নির্দেশ দেন যারা শুভেন্দুর সঙ্গে হাত মিলিয়েছে তাঁদের লিস্ট করুন তাঁদের সাথে হিসেব হবে। পাশাপাশি সন্দেশখালির ঘটনা নিয়েও মন্তব্য করে কুনাল ঘোষ।
আজ ব্রিগ্রেডে ডি ওয়াই এফ এই এর সমাবেশ।সকাল থেকে ট্রেনে হাওড়া স্টেশনে আসছেন কর্মী সমর্থকরা।সেখান থেকে রওনা দিচ্ছেন কলকাতায়
ব্রিগেডমুখী দুর্গাপুরের বাম কর্মী সমর্থকরা।
ভোরে ব্রিগেড মুখী পশ্চিম বর্ধমান জেলার দুর্গাপুরের বাম কর্মী সমর্থকরা। আজ ডি. ওয়াই. এফ. আইয়ের ডাকে ব্রিগেডে সভা রয়েছে, আর সেই ডাকে আজ দুর্গাপুরের ১৯ নম্বর জাতীয় সড়ক সংলগ্ন জাতীয় সড়ককের মুচিপাড়া উড়ালপুলের নিচে থেকে বাসে করে ব্রিগেডের উদ্যেশে রওনা দিল সিপিআইএম, সিটু সহ বাকি কর্মী সমর্থকরা। ডি ওয়াই এফ আই এক সমর্থক বলেন, দুর্নীতি নিধনে রাজ্য ও কেন্দ্র সরকার এক লাইনে হাটছে, আর এর প্রতিবাদ করতেই ব্রিগেড সভা।
জলপাইগুড়ি লোকসভা কেন্দ্র থেকে ফের কি টিকিট পেতে চলেছেন ডাক্তার জয়ন্ত কুমার রায়? রাজ্য সভাপতির ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্যে জোর চর্চা বিজেপির অন্দরে।
দলীয় কর্মসূচি পালন করতে শনিবার জলপাইগুড়িতে আসেন বিজেপি রাজ্য সভাপতি ডক্টর সুকান্ত মজুমদার। এদিন তিনি জলপাইগুড়ি শহরে র্যালি করেন। এরপর তিনি প্রকাশ্য সমাবেশ করেন। সেই সভামঞ্চ থেকে তিনি জলপাইগুড়ির বর্তমান সাংসদ ডাক্তার জয়ন্ত কুমার রায় সম্পর্কে ভূয়সী প্রশংসা করেন। এরপর এদিন সন্ধায় রুদ্ধদ্বার বৈঠক করবার পর রাতে কলকাতা ফেরার পথে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হন। তাহলে এবারেও কি জয়ন্ত বাবু টিকিট পাচ্ছেন। উত্তরে তিনি অত্যন্ত অর্থবহ ইঙ্গিতপূর্ণ মন্তব্য করেন। আর এতেই আরও জল্পনা শুরু হয়েছে গেরুয়া শিবিরে।