LIVE: অসুস্থ দলাই লামা, ভর্তি এইমসে
LIVE: একনজরে দেখে নিন সব থেকে বড় খবর শুধুমাত্র জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালে।
জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটাল ব্যুরো: একনজরে দেখে নিন সব থেকে বড় খবরগুলি শুধুমাত্র জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালে। দেখতে থাকুন, LIVE UPDATES-
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)
Latest Updates
অসুস্থ দলাই লামা। সন্ধেয়বেলায় তাঁকে ভর্তি করা হল দিল্লির এইমস হাসপাতালে। খবর পিটিআই সূত্রে।
রাজভবনে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের সঙ্গে দেখা করলেন না রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। তাহলে? নতুন করে আর সাক্ষাতের সময় চাইবে না তৃণমূল। ই-মেলের কপি হাতে এবার ধরনামঞ্চে বক্তব্য় রাখবেন দলের নেতারা। কবে? আগামিকাল, সোমবার। সূত্রের খবর তেমনই।
আমি চোর! জীবনে কোনও অনৈতিক কাজ করিনি। নিজের ব্যবসার টাকা খরচ করে মানুষের সেবা করেছি। একটা আদর্শ নিয়ে বেঁচেছি।
টানা ৯ ঘণ্টার বেশি তল্লাশির পর ফিরহাদের বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেল সিবিআই
সাড়ে পাঁচ ঘণ্ট ধরে চলল তল্লাশি। বাড়ি থেকে সিবিআই আধিকারিকরা বেরোনোর পর, এবার অভিষেকের ধরনা মঞ্চে মদন মিত্র।
টাকি পৌরসভার চেয়ারম্যান সোমনাথ মুখার্জির বাড়িতে সিবিআই হানা । নিয়োগ সংক্রান্ত বিষয় সিডিআইয়ের পাঁচ জনের একটি টিম সোমনাথ মুখার্জির বাড়িতে তল্লাশি চালাচ্ছে পাশাপাশি এস বি আই এর অবজারভার দুজন মোট সাতজনের একটি টিম সোমনাথ মুখার্জির বাড়িতে গিয়ে জিঞ্জাসাবাদ শুরু করেছে।
দীর্ঘ ৫ ঘন্টা জেরা এবং তল্লাশির পর হালিশহর পৌরসভার প্রাক্তন পৌরপ্রধান অংশুমান রায়ের বাড়ি থেকে বেরিয়ে গেল গেল CBI
সাড়ে ৫ ঘণ্টা ধরে চলল তল্লাশি। মদন মিত্রের বাড়ি থেকে বেরোল সিবিআই।
গতকাল যেভাবে অভিষেক আমার ব্যক্তিগত নম্বর পাবলিক করেছেন তাতে ওনার বালখিল্যতা প্রমান হয়েছে।। আমিও চাইলে ওনার নম্বর পাবলিক করতে পারতাম।। আমি করিনি।। আমি জানি ওনার বাড়িতে ওনার পরিবার আছে। শিক্ষাগত ফারাক: সুকান্ত মজুমদার
মদন মিত্রের দক্ষিণেশ্বরের আবাসন সংলগ্ন অফিস থেকে কাগজ বের করছে সিবিআই। অফিসের কর্মীর মোবাইলের আলো জ্বালিয়ে চলছে তল্লাশি
রবিবার কলকাতায় ফিরছেন রাজ্যপাল। সধ্যে ৭.১০ মিনিটে শহরে পৌছাবেন তিনি।
উত্তর দমদমের পুরপ্রধান হরেন্দ্র সিং-এর বাড়িতে সিবিআই হানা
টাকি পুরসভার পুরপ্রধান সোমনাথ ভট্টাচার্যের বাড়িতে সিবিআই
নিউ ব্যারাকপুরেও সিবিআই-এর হানা। প্রাক্তন পুরো প্রধান ত্রিপ্তি মজুমদারের বাড়িতে হানা সিবিআই-এর
দমদম পুরসভার পুরপ্রধান হরেন্দ্র সিংয়ের বাড়িতে চলছে সিবিআইয়ের অভিযান। পুর নিয়োগ দুর্নীতি নিয়ে চলছে সিবিআইয়ের অভিযান
মদন মিত্র, ফিরহাদ হাকিমের বাড়িতে সিবিআই তল্লাশি পরিপ্রেক্ষিতে ক্যানিং পূর্বের বিধায়ক সওকাত মোল্লা জানান, 'শুধু মদন মিত্র ফিরাদ হাকিমের এর বাড়ি তল্লাশি কেন? শুভেন্দু অধিকারীর বাড়িতে নয় কেন? শুভেন্দু অধিকারী তো ২০২০ সাল পর্যন্ত তৃণমূল সরকারে ছিলেন। তাই তার বাড়িতে তল্লাশি নয় কেন? আসলে এটা রাজনৈতিক প্রতিহিংসা। যে কোনও ভাবে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডান হাত যারা, সামনের সারিতে থেকে নেতৃত্ব দেয়, তাদেরকে সিবিআই-ইডি দিয়ে আতঙ্কিত করার জন্য, ভয়ের বাতাবরণ তৈরি করার জন্য ভারতীয় জনতা পার্টির কেন্দ্রীয় সরকার এই ষড়যন্ত্র করছে'। তিনিয়ার বলেন, 'শুধু তদন্ত করে কোনও লাভ হবে না। মুখ্যমন্ত্রী এরকম হাজার হাজার মদন মিত্র, হাজার হাজার ফিরাদ হাকিম তৈরি করেছে। ভাবছে এদেরকে ভয় দেখিয়ে অ্যারেস্ট করে তৃণমূলকে দমাবে। তাহলে তারা ভুল করছে, মূর্খের স্বর্গে বাস করছে। আর এরা যত বেশি ধমকাবে-চমকাবে তত বেশি তৃণমূল আরও শক্তিশালী হবে, মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আর অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় নেতৃত্বে'।
দক্ষিনেশ্বরে মদন মিত্রের ফ্ল্যাটেও হানা সিবিআই-এর
কেন্দ্রীয় সংস্থার হানা কৃষ্ণনগর পুরসভার প্রাক্তন পুর প্রধান অসীম সাহার বাড়িতে।
সিবিআই নিয়ে আসল তালা ভাঙার লোক। সূত্রের খবর সুদামা রায়ের বাড়ির ভেতরে দুটি আলমারি ও একটি ড্রয়ার রয়েছে যেখানে রয়েছে বেশ কিছু নথি। তার চাবিটাই পাওয়া যাচ্ছে না। সেই কারণেই নিয়ে আসা হয়েছে তালা ভাঙার লোক।
একযোগে সিবিআই-এর ১৫টি দল তল্লাশি চালাচ্ছে বিভিন্ন জায়গায়
একইসঙ্গে হালিশহর পৌরসভার প্রাক্তন পৌর প্রধান অংশুমান রায়ের বাড়িতেও সিবিআইয়ের হানা।
কাঁচরাপাড়ার প্রাক্তনপউর প্রধান সুদামা রায়ের বাড়িতেও পৌঁছে যায় সিবিআই
রবিবার সকালে মদন মিত্রর ভবানিপুরের বাড়িতেও পৌঁছে যায় সিবিআই-এর দল
মেয়রের বাড়ি ঘিরে রেখেছে কেন্দ্রীয় বাহিনী। সিবিআই সূত্রে জানা গিয়েছে বারিতেই রয়েছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম।
কিছুদিন আগেই খাদ্যমন্ত্রী রথীন ঘোষের বাড়িতে হানা দেয় ইডি।
পুরো নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় কলকাতার মেয়রের বাড়িতে পৌঁছেছে সিবিআই।
বাড়ির বাইরে মোতায়েন কেন্দ্রীয় বাহিনী
মেয়র ফিরহাদ হাকিমের বাড়িতে ৫-৬ জনের একটি কেন্দ্রীয় দল পৌঁছেছে। সঙ্গে রয়েছে মহিলা আধিকারিরাও।
সাতসকালে কলকাতার মেয়রের বাড়িতে কেন্দ্রীয় গোয়েন্দা সংস্থা