LIVE: বিশ্বকাপের মধ্যেই আইসিসি-র সদস্যপদ বাতিল শ্রীলঙ্কার!
সকাল সাড়ে ৮টা নাগাদ করপল্লীর শহিদ বেদীতে প্রথম স্মরণসভা করবে বিজেপি। উপস্থিত থাকবেন শুভেন্দু অধিকারী। অন্যদিকে বিজেপির সভা শেষের পর করপল্লীতে সভা করবে তৃণমূল। সভায় তৃণমূলের একাধিক মন্ত্রী ও রাজ্যস্তরের নেতৃত্ব উপস্থিত থাকবেন।
LIVE: একনজরে দেখে নিন সব থেকে বড় খবর শুধুমাত্র জি ২৪ ঘণ্টা ডিজিটালে।
দেখতে থাকুন, LIVE UPDATES-
(দেশ, দুনিয়া, রাজ্য, কলকাতা, বিনোদন, খেলা, লাইফস্টাইল স্বাস্থ্য, প্রযুক্তির টাটকা খবর, আপডেট এবং ভিডিয়ো পেতে ডাউনলোড-লাইক-ফলো-সাবস্ক্রাইব করুন আমাদের App, Facebook, Whatsapp Channel, X (Twitter), Youtube, Instagram পেজ-চ্যানেল)
Latest Updates
বিশ্বকাপ থেকে বিদায় নেওয়ার আরও বিপাকে শ্রীলঙ্কা। সেদেশের ক্রিকেট বোর্ড সাসপেন্ড করল আইসিসি। ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ম সংস্থার তরফে জানানো হয়েছে, আইসিসি-র সদস্য হিসেবে যে বাধ্যবাধকতা ও নিয়ম মেনে চলতে হয়, তা লঙ্ঘন করেছে শ্রীলঙ্কা ক্রিকেট বোর্ড। আইসিসি-মতে, এই বোর্ড স্বশাসিত সংস্থার তকমা হারিয়েছে। ক্রিকেট পরিচালনা সংক্রান্ত কাজে যাতে সরকার বা প্রশাসনের হস্তক্ষেপ না থাকে, তা সুনিশ্চিত করতে পারেননি বোর্ডের কর্তারা।
অভিষেকের আরও বক্তব্য, 'আমি যখন কলকাতা রাজভবনে বাইরে ধরনায় বসে আছি, তখন আমাকে নোটিশ পাঠিয়ে বলা হয় আপনি আসুন। যাতে ধরনাটা বানচাল হয়ে যায়। পরবর্তীকালে কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চে হস্তক্ষেপে সেই সমন বাতিল হয়ে যায়। কলকাতা হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ বলেছিল যে. আগে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে ডাকা যাবে না। আপনি যে তথ্যগুলি চাইছেন, সেই তথ্যগুলি আনান। পরবর্তীকালে সেই তথ্য দেখার পর আপনি যদি মনে হয়, তাকে তলব করা দরকার, তবেই তলব করতে পারবেন। হাইকোর্টের নির্দেশ মতো সব তথ্য পাঠিয়ে দিয়। দুর্গাপুজোর আবার সমন দিয়ে বলে, আর কিছু তথ্য পাঠান এবং আপনি সশরীরের উপস্থিত থাকুন'।
অভিষেক বলেন, 'বিজেপি তৃণমূল কংগ্রেসের সঙ্গে লড়াই না করতে পেরে, নানাভাবে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে দিয়ে আমাদের দমিয়ে রাখতে চাইছে। কিন্তু আমরা মাথা নত করব না। যেদিন যেদিন আমার কর্মসূচি ছিল, সেদিন সেদিন সেই কর্মসূচিকে কীভাবে বাধাপ্রান্ত বা বিঘ্নিত করা যায়, তার একটা প্রচেষ্টা এরা মরিয়াভাবে চালিয়ে গিয়েছে'।
অভিষেক বলেন, 'আমার গতকাল এখানে কর্মসূচি করার কথা ছিল ফতেপুরের মাঠে। কিন্তু আপনারা জানেন, হঠাৎ করে আমাকে আবার নোটিশ পাঠিয়ে, ইডি দফতরে সশরীরে উপস্থিত হওয়ার জন্য বলা হয়। সেকারণে ইচ্ছা বা মন না থাকলে, আপনাদের সভা একদিন পিছিয়ে, আমাকে এজেন্সির দফতরে পৌঁছাতে হয়েছিল'। জানান, 'সেখানে গিয়ে নির্দিষ্ট কিছু তথ্য, কাগজ পৌঁছাতে বলা হয়েছিল। যদিও সেটা যদি অন্য কারও হাত দিয়ে পাঠিয়ে দিতাম, তাও হত। কিন্তু নির্দিষ্ট করে বলা হয়েছিল, আপনি সশরীরে উপস্থিত থাকবেন'।
ফলতার বিজয়ী সম্মিলনীতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। বললেন, 'জনপ্রতিনিধির কাজ দাঙ্গা লাগানো নয় ,টাকা নিয়ে সেটিং করা নয় ,জীবন বিপন্ন করে মানুষের পাশে থাকা। যতদিন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আছে এখানে ধর্মের নামে বিভাজন হতে দেব না।
"আমার বাঁ হাত, বাঁ পা প্যারালাইসিস হয়ে যাচ্ছে। আমি অসুস্থ হয়ে পড়ছি।" স্বাস্থ্যপরীক্ষা করাতে যাওয়ার পথে বললেন জ্যোতিপ্রিয় মল্লিক।
ডিসেম্বরের ৪ তারিখ থেকে সংসদে শুরু হচ্ছে শীতকালীন অধিবেশন। চলবে ২২ ডিসেম্বর পর্যন্ত। ১৯ দিনে ১৫ বার বসবে অধিবেশন।
বামজমানার নন্দীগ্রাম সূর্যোদয় অপারেশনের ১৬ বছর। আজকের দিনে রক্তক্ষয়ী অভিযানে প্রাণ হারিয়েছিলেন জমি আন্দোলনের নেতা ও কর্মীরা। এখনও নিখোঁজ অনেকেই। সেই থেকে ১০নভেম্বর আজকের দিনে নন্দীগ্রাম গোকুলনগরের করপল্লীতে শহীদ স্মরণের আয়োজন। শুভেন্দু অধিকারী বিজেপিতে যোগ দেওয়ার পর থেকে এই শহীদ দিবসকে কেন্দ্র করে শুরু হয় দড়ি টানাটানি। রাজনৈতিক উত্তেজনায় আশঙ্কায় তটস্থ থাকে প্রশাসন। এবারও তৃণমূল-বিজেপি দুপক্ষকে নিয়ে আগাম বৈঠকে বসে পুলিশ-প্রশাসন। বৈঠকে প্রথম সভা করার দাবী জানায় বিজেপি। সেইমত আজ সকাল সাড়ে ৮টা নাগাদ করপল্লীর শহিদ বেদীতে প্রথম স্মরণসভা করবে বিজেপি। উপস্থিত থাকবেন শুভেন্দু অধিকারী। অন্যদিকে বিজেপির সভা শেষের পর করপল্লীতে সভা করবে তৃণমূল। সভায় তৃণমূলের একাধিক মন্ত্রী ও রাজ্যস্তরের নেতৃত্ব উপস্থিত থাকবেন। শহীদবেদীর পাশেই তৈরি হয়েছে দুই মঞ্চ। বিকেলেও তৃণমূলের একটি সভা করার কথা রয়েছে নন্দীগ্রামে।
ভেঙে পড়ল হনুমান জুট মিলের পুরনো ছাদ। কয়েকজন শ্রমিকের চাপা পড়ে থাকার আশঙ্কা।ঘটনাস্থলে মালি পাঁচঘরা থানার পুলিশ।মিল চত্ত্বরে চাঞ্চল্য।
সাতসকালে ফের ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড। এবার হাওড়ার ফোরশোর রোডে বিপর্যয়। গোডাউনে আগুন। জানা যাচ্ছে মজুত ছিল দাহ্য পদার্থ। জনবহুল এলাকা, ঢিল ছোঁড়া দূরত্বে পেট্রোল পাম্প, পাশাপাশি রয়েছে কাঠের গোডাউন, জুটমিলও, তাই আগুন ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়েছে। ভোর সাড়ে ৫টা নাগাদ এই আগুন লাগে বলে খবর। দূর থেকে কালো ধোঁয়া দেখা যেতেই এলাকার লোক আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে এলাকার মানুষেরাই সেই আগুন নেভানোর কাজে লেগে পড়েন। তড়িঘড়ি পৌঁছায় দমকলও। প্রাথমিকভাবে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে হিমশিম খেতে হয় দমকলবাহিনীকে। আগুন নিয়ন্ত্রণে দমকলের দশটি ইঞ্জিন।