নিজস্ব প্রতিবেদন: কানাঘুষো চলছিলই। এবার সেই মতোই বাড়ানো হল লকডাউনের মেয়াদ। করোনা মোকাবিলায় প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ অনুযায়ী আগামী ৩০ এপ্রিল অবধি দেশে জারি থাকবে লকডাউন। পাশাপাশি রাজ্যের সমস্ত স্কুল, কলেজ এবং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান আগামী ১০ জুন পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। জানিয়ে দিলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।  শনিবার দুপুরে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গে বৈঠক করেছেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়সহ অন্যান্য রাজ্যের মুখ্য়মন্ত্রীরা। এরপর বিকেলে নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকে করছেন তিনি। সেখানেই প্রধানমন্ত্রীর সিদ্ধান্তের কথা রাজ্যবাসীকে জানালেন মমতা। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

কী বললেন নেত্রী, দেখে নিন একঝলকে


*  আজ রাজ্যে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৯৫। কালকের পর নতুন করে আক্রান্তের সংখ্যা ৬।
*  ৭০টা কেস ২০ টা পরিবার। সবটাই পরিবার ভিত্তিক গোষ্ঠী সংক্রমণ নয়।
*  বাংলার তিন দিকে সীমান্ত রয়েছে। সেগুলোর ওপর নজরদারি জোরদারের অনুরোধ। অমিত শাহকে জানিয়েছি,  বাইরে থেকে কিছু লোক ঢোকার চেষ্টা করছেন। বাংলা যদি বিপদে পড়ে তাহলে গোটা উত্তর-পূর্ব ভারত বিপদে পড়বে।
*  অত্যাবশ্যকীয় পন্য ছাড়া আন্তর্জাতিক বিমান চালানো যাবে না। 
*  ৫০০০ লোক সরকারের কোয়ারেন্টিনে রয়েছে।
*  ১০ জুন পর্যন্ত বন্ধ স্কুল কলেজ
*  রাজ্যে কোথায় জমায়েত হবে না। দ্রোনের মাধ্যমে জমায়েতে নজরদারি করা হবে। 
*  ৩০ এপ্রিলের পর পরিস্থিতির পর্যালোচনা করা হবে। 
*  বেকারি গম এবং তেলের মিল চালু হচ্ছে।
*  অসংগঠিত ও ক্ষুদ্র শিল্পের জন্য বিশেষ প্যাকেজ।
*  যৌনপল্লি এবং বিহন্নলা পল্লিতে সাহায্যের বিশেষ ব্যবস্থা করতে হবে। 
*  সব জায়গায় নিয়ম মেনে কাজ করতে হবে। 
*  আগামী দু-দিন বন্ধ থাকবে নবান্ন। সম্পূর্ণ জীবানুমুক্তকরণের কাজ চলবে।
*  মুদির দোকান সকাল ১০টা থেকে ৬টা পর্যন্ত খোলা থাকবে। 
*  বড় দোকান খোলার সময়সীমা বাড়ল। 
*  অ্যাপের মাধ্যমে শস্য কেনা যাবে।
*  রাজ্য অনেক আগেই লকডাউন বাড়ানোর ,কথা ভেবেছে।
*  ভুয়ো খবরে বিশ্বাস করবেন না। 
*  রাজ্যে কোথাও কোনও জমায়েত হবে না।   
*  লকডাউনের মাঝেও মানবিক হতে হবে। 
*  ধান কাটার সঙ্গে কোনও সমঝোতা করা হবে না। চাষীদের জন্য তৈরি হবে মোবাইল অ্যাপ। সেই মতো সাহায্য করা হবে তাঁদের। 
*  প্রত্যেকটা ওয়ার্ড স্যানিটাইজ করার নির্দেশ। 
*  এপ্রিলের শেষ সপ্তাহে ফের মিড ডে মিল দেওয়া হবে। 
*  জিএসটি বাবদ বকেয়া আড়াই হাজার কোটি টাকা মিটিয়ে দিতে বলেছি কেন্দ্রকে। প্রধানমন্ত্রীর কাছে ২৫ হাজার কোটি টাকা চেয়েছি। অসংগঠিত এবং *  ক্ষুদ্রশিল্পের জন্য প্যাকেজ চেয়েছি। 


*  আপত্তি জানিয়েছি কিছু বিষয়ে।