নিজস্ব প্রতিবেদন: দুর্ঘটনার দিনই রাতেই চুঁচুড়ার ইমামবাড়া সদর হাসপাতালে  আহতদের দেখতে গিয়েছিলেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। পুলকার দুর্ঘটনার পর এই হাসপাতালেই আনা হয় ১৪ জন আহত পড়ুয়াকে। এদের মধ্যে সঙ্কটজনক অবস্থার দুই পড়ুয়াকে পাঠানো হয়েছিল কলকাতার এসএসকেএমে। আজ সেখানেও দুই আহত ছাত্রকে দেখতে আসেন লকেট। উল্লেখ্য দুজনের মধ্যে একজন তৃণমূল কাউন্সিলরের ছেলে। অন্যজন স্থানীয় বাসিন্দা। এদিন দুপুরে লকেট ভিতরে যাওয়ার চেষ্টা করলে শুরু হয় বাতানুবাদ। আটকে দেওয়া হয় সাংসদকে। 


COMMERCIAL BREAK
SCROLL TO CONTINUE READING

আরও পড়ুন: চুঁচুড়া সুপারস্পেশালিটি হলে এসএসকেএমে রেফার কেন? পুলকার দুর্ঘটনায় লকেট


লকেট বলেন, ‘আমাকে আটকে দেওয়া হল। মেয়র, সাংসদরা এলো, কিন্তু আমরা বলে আটকে দেওয়া হয়েছে। এখানেও রাজনীতি করছে ওরা। আমাকে বাইরে দাঁড় করিয়ে রাখা হয়েছে।’ হাসপাতালের গেট আটকে দীর্ঘক্ষণ কথা কাটাকাটি চলে। আটকে পরেন অন্য রোগী ও তাদের পরিবাররাও। শেষে জোর করে ট্রমা কেয়ার বিল্ডিংয়ে ঢোকেন বিজেপি সাংসদ লকেট চট্টোপাধ্যায়। সবমিলিয়ে উত্তেজনা ছড়ায় হাসপাতাল চত্বরে। ঘটনাস্থলে মোতায়েন পুলিস মহিলা সিভিক ভলান্টিয়ার।


পুলকার দুর্ঘটনায় জখম দুই পড়ুয়া আপাতত অনেকটাই সঙ্কটমুক্ত। কৃত্রিম ফুসফুসের সাহায্যে অনেকটাই স্থিতিশীল ঋষভ সিং। একমো পদ্ধতির সাহায্যে কৃত্রিমভাবে ঋষভের রক্তে অক্সিজেনের জোগান দেওয়ার কাজ চলছে। গতকালই আহত দুই ছাত্রকে গ্রিন করিডর করে নিয়ে আসা হয় এসএসকেএম হাসপাতালে। দুই ছাত্রের চিকিত্সায় সাত সদস্যের মেডিক্যাল বোর্ড গঠন করা হয়েছে।